বঙ্গবন্ধুর এক (০১) আদর্শের গবেষণা প্রতিবেদন বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বিবর্জিতরা আওয়ামীলীগ নয়
মোঃ খোরশেদ আলম: বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বিবর্জিতরা আওয়ামীলীগ কর্মীদের রাষ্ট্রীয় সুবিধা থেকে বঞ্চিত করছে বলে জানিয়েছেন অন্তরালের গুনীরা। সরকারী বরাদ্ধ জনিত প্রায় সাকুল্য দপ্তরগুলোকে কর্তৃত্ববাদীর ভাবধারায় স্বার্থ হাসিলের আত্ম-লোভ সৃষ্টি ছাড়া জনগণের ভাগ্যের পরিবর্তন ও আওয়ামীলীগ কর্মী মূল্যায়নে কোন ভুমিকা রাখছেনা বলেও জানান তারা। রাষ্ট্রীয় কর্মকর্তা, গনমাধ্যমকর্মী, চেয়ারম্যান, মেম্বার, মেয়র ও কাউন্সিলরদের সরকারী অর্থ বরাদ্ধ বন্টনের আত্মস্বাতের অপ সমন্বয়ে কর্তৃত্ববাদীর ভুমিকা নিতে দ্বিধা করছেনা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বিবর্জিতরা। যারা বোঝেনা সরকার ও জনগন তথা অনুভব করেনা মানবতাকে, কেবল সরকারী বরাদ্ধ আত্মস্বাত করতে পেশাদার গণমাধ্যম কর্মীদের কলম বন্ধের জন্য কিছু অর্থ ব্যয় করে। যাতে সরকারের প্রদেয় বরাদ্ধের অর্থ লোপাটের তথ্য পেশাদার গণমাধ্যমকর্মীরা প্রকাশ না করে এবং জাতীর কাছে দেশ পরিচালকরাও যেন প্রশ্নবিদ্ধ হতে না পারে। কিন্তু, মহান দায়িত্বে নিয়োজিত বঙ্গবন্ধুর এক (০১) আদর্শের সৈনিক তথা সত্যনিষ্ঠ গণমাধ্যম কর্মীরা এমন মানবতাবিরোধী জনগণের অনুদান আত্মস্বাত কর্মকান্ডের প্রতিরোধ করতে চাইলে অপমূহুর্ত আর¤েভর কর্তৃত্ববাদীরা কেবল নয় কোন মহলই তাদের মূল্যায়ন করে না বরং নিঃশেষ করে দেওয়ার সিদ্ধান্তে উপনীত হয়। এ এক (০১) স্বাধীনতা স্থপতির আদর্শ যা কর্তৃত্ববাদীরা অনুধাবন করতে পারেনা। জামালপুর জেলা সরকারের সরিষাবাড়ী উপজেলার বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বিবর্জিত আওয়ামীলীগ দাবীদারদের হীনমন্য ও বিভৎস কর্মকান্ডের কর্তৃত্ববাদী ভুমিকার বাস্তব সম্মত রুপরেখা এমন তথ্য উপাত্ত্বের সৃষ্টি করেছে। জানা গেছে এমপির প্রতিনিধিত্বের দোহাই দিয়ে সরিষাবাড়ীর সরকারী-বেসরকারী প্রায় সকল কার্যালয়গুলোর তথ্য-উপাত্ত কুক্ষিগত করছে তারা এবং জনগনের বরাদ্ধ আত্মস্বাত করছে বলেও জানাযায়। বরাদ্ধ বিষয়ে জানতে চাইলে পিআইও কার্যলয়ের সামছুল হক বলেন, ’এরা আমলা, এদের উর্দ্বে আমাদের কথা বলার সাহস নেই। জনগণের চাওয়া-পাওয়া এমপির প্রতিনিধি সমাধান করতে পারবে; আমরা নই।’ এমন আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে পিআইও কর্মকর্তা হুমায়ুন কবীর সামছুলকে ধমক দেন । আরও জানতে চাইলে নাম না বলার শর্তে স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধুর এক (০১) আদর্শের সৈনিক বলেন, ’সরিষাবাড়ী আওয়ামীলীগ আমাকে লাঞ্চিত ও বঞ্চিত করলেও আমি নীতিভ্রষ্ট হইনি। আমার নীতিগত প্রজ্ঞা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বিবর্জিতদের কর্তৃত্ত্ববাদী ভুমিকাকে বাঁধাগ্রস্ত করেছিল বলে আমাকে বিএনপির নাশকতা মামলায় জেল খাটানো হলেও সরিষাবাড়ী উপজেলা আওয়ামঅলীগ এর কোন নেতাকর্মী সহায়তা করেনি বরং জামারপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয় আমাকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক হিসেবে বুঝতে পারেন এবং আমার মামলা বিজ্ঞ আদালত থেকে উপযুক্ত আদালতে স্থানান্তর পূর্বক খারিজ করেন। ২০০৫ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত আরামনগর বাজার তথা ঝালুপাড়া ঘাটে (স্বাধীনতার ৩৬ বছর পর) আমিই প্রথম আমার নিজ খরচে ( ডা. মুরাদ হাসান পরিষদ) আওয়ামীলীগ এর অফিস দাড় করাই। যার মূল্যায়নে ডা. মুরাদ হাসান কোনদিন কখনও আমার খোঁজ নেয়নি।’ এ এক (০১) সাংঘর্ষিক বিভৎস রাজনীতি যা থেকে সরিষাবাড়ী আওয়ামীলীগকে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন গুনী মহল।