বেপরোয়া সৈয়দপুর রেলষ্টেশন এলাকার লোহা চোর সিন্ডিকেট চক্র। অনেকেই আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ ও গাড়িবাড়ির মালিক।
মোতালেব হোসেন( নীলফামারী অফিস): সৈয়দপুর থেকে চিলাহাটী রেললাইন সংস্কার গত এক বছরে কাজ শেষ হয় এবং কাজ শেষের পরে পুরাতন মালামল সৈয়দপুর রেলওয়ে ষ্টেশনের স্টক ইয়ার্ডে অগোছালেভাবে হিসাব বর্হিভূত আনুমানিক ৪০ কোটি টাকার মূল্যবান ডিও ব্লগ এন কে টাইপ রড কাঠের স্লিপারসহ মুল্যবান যন্ত্রাংশ স্তুপ করে রেখেছেন রেলপদ বিভাগ। ইতিপূর্বে উক্ত স্থান থেকে পিকআপ ও ভ্যান করে রেলপদ বিভাগের অসাধু কর্মকর্তারা চোরদের কছে বিক্রি করা ও পাচর কালে পিকঅপে অবৈধ মালসহ সৈয়দপুর থানায় স্থানীয় জনগন ধরিয়ে দেয়।এতকিছুর পরেও বেপরোয়া ছিন্ডিকেট চক্র গত ২২/০৮/২০১৫ইং তারিখে সৈয়দপুর রেল হাসপাতালের পিছনে ছ-মিলে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে উপস্থিত হলে দেখা যায় যে, মিলে বেশ কিছু রেলের স্লিপার কাটানো হচ্ছে। স্থানীয় সাংবাদিক সেখানে ছবি তুলে নেন ও মালের মলিক-কে জিজ্ঞাসা করলে স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর ইকবাল হোসেন গুড্ডু বলেন এগুলো তার, তিনি এগুলো ষ্টেশন একালার চোরদের থেকে টাকা দিয়ে কিনেছেন তিনি তার বাড়িতে ফার্নিচার বানাবেন। নাম প্রকাশ না করার সর্তে রেল পদ বিভাগের কিছু কর্মচারী জানান যে, মালের দায়ীত্তপ্রাপ্ত ব্যক্তিরাই মাল চুরির সঙ্গে জরিত। ইতি পূর্বে মাল চুরি হয়েছে বর্তমানে হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও এটি চলবে। যতক্ষন না পর্যন্ত এ সমস্ত অগোছালো মালামাল রেলের উর্ধতন কতৃপক্ষ এক্স থার্টিন করে এসমস্থ মালামাল গোডাউন জাত করবেনা । স্থানীয়ভাবে যানা যায় ষ্টেশন এলাকাসহ সৈয়দপুরের কিছু অবৈধ লোহা ব্যবসাহী ও সিন্ডিকেট নেতারা আঙ্গুল ফুলে গলা গাছ হয়েছেন আবার কেউ কেউ গাড়িবাড়ির মালিক বনে গেছেন। মাল ছ মিলে ফাঠানোর সময় স্থানীয় পত্রিকার একজন সাংবাদিক তার মোবাইল টেলিফোন থেকে পি ডাব্লি আই ৭৪৪৯২২০৫০ এ ই এন পার্বতীপুর ০১৭১১৬৯২৮৯৬ ও ওসি জিআরপি ০১৭৩৩৩৯০১৯৫ সহ সবাইকে মোবাইল টেলিফোনে ঘটনাটি জানানো হয়েছিল কিন্তু কেউই ব্যবস্থা গ্রহন কিংবা মাল উদ্ধরের জন্য কেউ এগিয়ে আসেন নাই।