চাঁদপুর কল্যানপুর ইউপি চেয়ারম্যানের নিজস্ব অর্থ্যায়নে একদিক মিনি রাস্তা নির্মান

মোঃজাবেদ হোসেন: চাঁদপুর সদর কল্যানপুরের ইউপি চেয়ারম্যানল, ৩ বারের সফল চেয়ারম্যান ও জেলা চেয়ারম্যান সমিতির সভাপতি, বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব আব্দুল মান্নান মাল তার নিজস্ব অর্থ্যায়নে ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডে একাধিক মিনি রাস্ত নির্মান করেছেন। এ রাস্তাগুলো নির্মান করার ফলে কল্যানপুরের বিভিন্ন ওয়ার্ডের জনসাধারনের দীর্ঘদিনের লাঘব দূর হয়েছে। এর জন্য ইউনিয়নের মানুষ আব্দুল মান্নান মালের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। জানাযায়, কল্যানপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডের বাড়ি বাড়ি রাস্তাগুলো পারিবারিক ও বাড়ির দ্বন্ধের কারনে দীর্ঘ দিন অসংস্কার পূর্ন ছিল, সে সমস্যা সমাধান করার লক্ষে চলতি বছর ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল মান্নান ওয়ার্ড মেম্বারদের সহযোগীতা নিয়ে ব্যাক্তিগত উদ্যোগের মাধ্যমে সে সমস্যা সমাধান করে বাড়ি বাড়ি রাস্তা নির্মান করেন। নির্মানকৃত মিনি মিনি রাস্তাগুলো হলো ৭নং ওয়ার্ডের সোনাগাজীর বাড়ির, ৩নং ওয়ার্ডের রঙ্গের গাঁও গ্রামের শাহ আলম পাটওয়ারীর বাড়ির ও ৯নং ওয়ার্ডের দাসাদী গ্রাম পুলিশ রাজ্জাকের বাড়ির নতুন মিনি রাস্তা নির্মান করে দেন। এ সব রাস্তা গুলো নির্মানের ফলে কল্যানপুরের চেয়ারম্যানের প্রতি মানুষের শ্রদ্বা আরো দ্বিগুন বেড়েছে বলে এলাকাবাসী জানান। কল্যানপুরের সাধারন মানুষ বলেন, আলহাজ্ব আব্দুল মান্নান মাল গবীর মানুষের সুখে দুখে সব সময় পাশে দাঁড়ান। তিনি এক মাত্র চেয়ারম্যান যার চেয়ারম্যানী ভাতা ও মানুষের সেবায় দিয়ে যাচ্ছেন। দেন দরবার, পারিবারিক সমস্যা গুলো সমাধান করতে একটি চায়ের পয়সা ও কল্যানপুরে লাগেনি বলে তারা জানান। চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান মাল বলেন, আমি সাধারন মানুষের সেবা করে অনেক বেশি তৃপ্তি পাই। মানুষের সেবা করাই আমার ধর্ম, আল¬াহ আমাকে অনেক দিয়েছে, এখন আর কিছুই চাওয়ার নেই, বাকি সময় টুকু কল্যানপুরের সকল মানুষের সেবা করে যেতে চাই, কল্যানপুরকে একটি মডেল ইউনিয়ন করার লক্ষ নিয়ে আমি এগিয়ে যাচ্ছি। আগামী নির্বাচনে বিজয় হলে অসমাপ্ত কাজ গুলো সমাধান করবো। কল্যানপুর থেকে মাদক, বাল্য বিয়ে, ইপটিজিংসহ সকল অপরাধগুলো দূর করার লক্ষ নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি। এ জন্য কল্যানপুরের সকলের সহযোগীতা আমার একান্ত প্রয়োজন। এ ছাড়াও তিনি বলেন একমাত্র আমার ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ড মেম্বাররা যত প্রকল্পের কাজ আসে শত ভাড় কাজ করাতে হয়, আমার তদারকির কারনে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *