রূপসা ব্রিজ কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের দুর্নিতি ও অর্থবাণিজ্য
দিদার: জিরো পয়েন্ট হইতে খুদির গাছতলা মোড় পর্যন্ত, জি,এস,আই,সি সেল জেভি কোম্পানি ৫ বছরের জন্য টেন্ডার মাধ্যম রোডস্ এর নিকট হতে বরাদ্ধ পেয়ে টোল কালেকশন, রাস্তার সোন্দর্য বর্ধন মেরামত সহ দেখভাল করার জন্য বর্তমানে এই কোম্পানির কাজের চেয়ে দুর্নিতিটাই বেশি চালিয়ে যাচ্ছে। ব্রিজ থেকে টোল প্লাজা পর্যন্ত সকল সোডিয়াম লাইট গুলি বাদ দিয়ে সাধারণ বাল্ব তার ভিতর আবার অর্থেক লাইটই জ্বলেনা, প্রায়শই ব্রিজের উপর আলো শল্পতার কারনে গাড়ি দুরঘটনা ঘটছে। টোল কালেকশনেও দুর্নিতি হচ্ছে। ১৫০ টাকা টোলের পরিবর্তে গাড়ী সমুহ ৬০ টাকায় ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। বিশেষ করে ড্রাইভাররা পড়ালেখা কম জানার কারনে এবং অনেকট গাড়ী ব্যস্তার কারনে খেয়াল করছেন না ১৫০ টাকার গাড়ী ৬০ টাকা পাস করে দিয়ে ৯০ টাকা দুর্নিতি করছেন। তাছাড়াও রাস্তার দুইপার্শ্বে পানি নিষ্কাসনের জন্য রাস্তার নিচ থেকৈ কালভাট করা হয়ে হয়েছিল। অথচ অর্থ লোভি অসুধূ কর্মচারীরা রাস্তার পার্শ্বের জমির মালিকদের কাছ থেকে অর্থ নিয়ে রাস্তার পাশ ভরাট করার মৌখিক অনুমতি দিয়ে দিচ্ছেন। যার ফলে পানি নিষ্কাসন ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে গেছে চলমান বর্ণনা সমুহে সাধারণ মানুষ ভারিবর্ষায় পানি বন্ধি হয়ে পড়ছেন। সড়ক ও জনপদ বিভাগেরও কোন রকম তদারকি দেখা যায় না। রূপসা ব্রিজের পূর্বে দুই কিঃ মিটার দুরে মলম ঘাটা নামে ছোট একটি ব্রিজ আছে। তাহার বৈদুতিক লাইট এবং বহুল লক্ষাধিক টাকার তামার তার কে বা কাহারা চুরি করার পর অন্ধকারচ্ছন্ন হয়ে আছে দির্ঘ কাল। উক্ত চুরি সংক্রান্ত কোন পদক্ষেপ কোম্পনি অবহেলার সাথে ভূলে গেছে। সড়ক বিভাগেরও কোন পদক্ষেপ নেই। এভাবে সরকারী সম্পদের অপব্যবহার করে অর্থ লোভি কর্মকর্তা কর্মচারীরা। সরকারী ও জনগনের সম্পদের অপব্যবহার করে ক্ষতিগ্রস্থ করছে কিন্তু দেখার কেউ নেই। অচিরেই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া না হলে ঐ অসাধু লোকের দ্বারা ক্ষতির পরিমাণ আরো বেড়ে যাবে।
–