তরঙ্গ নীতির আলোকে গবেষণা প্রতিবেদন, বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল পরিকল্পনাকারীকে খুঁজে পেতে পারে বাংলাদেশ
জামালপুর (সরিষাবাড়ী) প্রতিনিধি: ‘বঙ্গবন্ধু হত্যা উদঘাটন’-শীর্ষক গবেষণামূলক আলোচনায় বলা হয়েছে,‘মায়ের ভাষা ও দেশ মৃত্তিকার রক্ষায় ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর এক (০১) আদর্শমাখা যে স্বাধীনতা জাতী অর্জন করতে সমর্থ হয়েছিল তা ৭১-এর স্বাধীনতা চেতনা বলে বাঙ্গালী জাতী মেনে নিলেও বঙ্গুবন্ধু হত্যার মূল পরিকল্পনার অপশক্তি এখনও পর্যন্ত উদঘাটন করতে পারেনি বাংলাদেশ। স্বাধীন বাংলার শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে স্বাধীনতা স্থপতির এক (০১) আদর্শের বঙ্গবন্ধু (শেখ মুজিবুর রহমান) এক (০১) সিদ্ধান্তের নীতিগত কৌশলীর পরিপন্থী নিরপেক্ষ (০) নীতি প্রতিষ্ঠার প্রবঞ্চনা বঙ্গবন্ধু হত্যার জন্য দ্বায়ী বলে জানিয়েছেন অন্তরালের গুণীরা। ধর্মীয় নিরপেক্ষতা (০) প্রগতিশীল এবং কর্তৃত্ত্ববাদীর জন্য সহায়ক নীতিমালা হিসেবে পরিগণিত হয়। আইন, বিচার ও শাসনের জন্য যা শুণ্য (০) সহিষ্ণুতায় রূপ নেয় এবং স্থপতির এক (০১) আদর্শের সহিষ্ণুলব্ধ সৈনিকদের স্বাক্ষীবিহীন হত্যার বিচারে সমর্পিত হতে পারেনা। বঙ্গবন্ধু ও মেজর জিয়ার হত্যাযজ্ঞ একই অপশক্তির নির্দেশে সংগঠিত হয়েছিল কেবল স্থান, কাল ও পাত্রের স্থানান্তরে কিছু মানুষকে সন্দেহতীরে দোষী সাব্যস্থ করেছিল মাত্র কিন্তু জাতীয় সত্ত্বা নিধনের অপশক্তিকে (-১) নয় বরং বঙ্গবন্ধুর সাধারণ ক্ষমার পূণরাবৃত্তির উত্থান স্বাধীনতা স্থপতির এক (০১) আদর্শকে ব্যহত করেছিল। যে পিতৃ হত্যার প্রতিশোধমূলক আকাঙ্খাকে প্রগতিশীল ও কর্তৃত্ত্ববাদী কর্তৃক সে আক্রোশকে বহুগুণে বাড়িয়ে তুলেছিল। যাতে করে প্রচলিত শুণ্যতার (০) অংশাকার জনিত মনগড়া প্রবৃদ্ধি অর্জনের বহুবিচারের অপসিদ্ধান্তকে যেন রাষ্ট্রীয় চেতনবাদীরা বুঝতে না পারে এবং মানবতাবাদী স্থপতির এক (০১) আদর্শের অকাট্য বিধান বিলুপ্তির শুণ্যতা (০) মানবতা বিরোধী উগ্রবাদ সৃষ্টির বিভৎস শোষকের রুপকারে রাষ্ট্রীয় চেতনাকে বিভ্রম করছিল যাতে ঐপেনিবেশিক স্বাধীন বাংলাদেশের ঐতিহাসিক চেতনাপটে বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল পরিকল্পনাকারীকে যেন অপশক্তি (-১) রূপে চিহ্নিত করতে না পারে। বিশ্ব পরম্পরা শূণ্যতার (০) অবগাহনে রাষ্ট্রীয় জনগনকে বহুদলীয় অংশাকার জনিত যে রাজনীতির উত্থান ঘটিয়েছিল মূলতঃ তা জাতীয় বিভেদ সৃষ্টি সমেত রাষ্ট্রীয় জনগনকে বিলুপ্ত করে আসছিল। বহুল প্রচলিত জনগনের স্বার্থে উদ্বেলিত কালমার্কসের রাষ্ট্রীয় গবেষণার ‘গণতন্ত্র’ আসলে বহুদলীয় রাজনীতির অংশাকারে জনগনকে খুঁজে পায়নি বলে গনতান্ত্রিক সিদ্ধান্তকে প্রতিষ্ঠার ব্যত্যয়ে কালমার্কস দ্বায়ীও নয়। রাজনীতির উপহার দিয়ে যারা গনতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠা করার প্রনোদনা দিয়েছিল তারাইতো প্রগতিশীল (বিজ্ঞানের ভাবধারার অনুসারী) এবং কর্তৃত্ত্ববাদীর ( পেশীশক্তিতে যারা সরকারের আইনকে বিলুপ্ত করে) ভূমিকায় বিচার সৃষ্টি করে এবং সৃষ্ট বিচারের বিচারক হয় অত:পর তারাই সুরাহাকারী বলে মতবাদ দেয়। বঙ্গবন্ধু পরিকল্পিত হত্যাযজ্ঞের শিকার যেমন পরিকল্পনা করা হয়েছিল বাংলাদেশের রাজকোষ চুরির বিষয়ে। স্বাধীনতা স্থপতির এক (০১) আদর্শের অনুভূতি ছাড়া যে সকল অপরাধীদের সনাক্ত করা সম্ভব নয়’। এ এক (০১) তরঙ্গকার যা শান্তিকামী মানুষজাতীর জানা ছিলনা। বাংলাদেশ বিচার বিভাগ কোন্ অনুভূতির আলোকে এমন হত্যা ও চুরির বিচারে সমর্পিত হতে পারে যে তারা রাষ্ট্রই বাদী ও স্বাক্ষীর ভূমিকায় পুলিশের অভিযোগ গ্রহণ করছে এবং রাষ্ট্রীয় জনগণের স্বাক্ষী বিহীন রাজনৈতিক মামলা গ্রহনের তৎপরতায় জন দূর্ভোগ সৃষ্টি করে চলেছে। বিজ্ঞ আদালতকে এমন অভিযোগ সংক্রান্ত মামলাজট খারিজ করে দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন গুণীমহল।