অপসাংবাদিকতা দূর্নীতি প্রতিরোধের অন্তরায়, অপসাংবাদিকের কড়ালগ্রাসে পাটাবুগা দাখিল মাদ্রাসা


জেলা(জামালপুর) প্রতিনিধি: বস্তুনিষ্ঠ গনমাধ্যম সংবাদকর্মীদের মধ্যে যারা সাংবাদিক দাবিদারে সাংবাদিকতাকে পেশা হিসেবে গ্রহন করেছেন তাদের অধিকাংশের অপসাংবাদিকতার অর্ন্তধ্যানী গোমরাহীর (কথার সাথে কাজে মিল নেই এমন) কারণ দূর্নীতি প্রতিরোধে অন্তরায় বলে জানিয়েছেন এক (০১) বিচারিক বিশ^ সরকারের প্রতিনিধিরা। বস্তুর সঙ্গায়ন, প্রকারভেদ এবং তার বিশ্লেষণ ব্যতিত বস্তুবাদের উত্থান ঘটে থাকলেও বস্তুনিষ্ঠ ধারার সাংবাদিকতা প্রশ্নবিদ্ধ বলে জানান তারা। বস্তুবাদ বস্তুর সঙ্গায়নের পরিসরকে গ্রহন করেনি। যারা পদার্থের সঙ্গায়ন, প্রকারভেদ ও তার বিশ্লেষণকে খুব বেশী প্রাধান্যে বস্তুর প্রকৃত নীতিমালার বিশ্লেষণকে বিলুপ্ত করেছিল। কিন্তু, বস্তুনিষ্ঠ ধারার গনমাধ্যম পদার্থের বিশ্লেষিত বৈজ্ঞানিক মতবাদকে মেনে নিয়েছিল তবে, বস্তুবাদীর বিজ্ঞানময়তার বস্তুনীতিকে নয়। যে বিশ্লেষণ জনিত ভুল ব্যাখ্যার রোষাণলে রয়েছে রাষ্ট্র, রাষ্ট্রপক্ষ, রাজনীতি, শিক্ষানীতি, আইন, বিচার এবং শাসনও । যে বস্তুনিষ্ঠ গনমাধ্যমকে সত্যনিষ্ঠ গনমাধ্যমে রুপান্তরিত করা ছাড়া এমন অদৃশ্য রোষাণল থেকে পরিত্রান পাওয়া সম্ভব নয় বলে জানান বৈশি^ক নীতি নির্ধারনী বিশ্লেষক মহল। পৃথিবী অত:পর মানুষজাতির সৃষ্টির পর হতে বস্তুনিষ্ঠতার তরঙ্গালাপন হিসেবে গ্রহন করে আসছিল বাকস্ফূর্তির বিশ^বাসী। কিন্তু খৃষ্ঠপূর্ব ৬৬৬ খ্রিষ্ঠাব্দের উদীয়মান (ভারতীয় উপমহাদেশের) বিখ্যাত বিজ্ঞানী ব্রক্ষগুপ্ত প্রথম শূণ্যের (০) আবিষ্কার করে প্রমান করেন যে, “ধনাত্মক, ঋনাাত্মক বা শূণ্য (০)” – যা বস্তুনিষ্ঠতার এক পরম আঙ্কিকতার ঐপেনিবেশিক শূণ্য (০) ধারার উপহার দিলেও পদার্থ বিজ্ঞানীরা তার বিখ্যাত সূত্রনীতির বিতর্কে উপনীত হন ( যখন ০০ = ০ বিভাজ্য নয় বরং ০০ = অবিভাজ্য রাশী) এবং তা ভুল বিতর্কের গবেষণা ছিল বলে জানিয়েছেন তরঙ্গনীতির গবেষণাগার। আইজ্যাক নিউটন, আলবার্ট আইনস্টাইন, কপিল,কনাদ সহ বিখ্যাত বিজ্ঞানীদের প্রায় অধিকাংশেরও বেশী বিজ্ঞানী ব্রক্ষগুপ্তের বস্তুনিষ্ঠতার (০) ঐপেনিবেশিক সূত্রনীতির (ধনাত্মক, ঋনাাত্মক বা শূণ্য (০) তত্ত্বীয় ধারণাকে বিশ^াস করেছিল এবং আরও বিশ^াস করেছিল বিশ^গনমাধ্যম। মূলত: বিখ্যাত বিজ্ঞানী ব্রক্ষগুপ্তও এক (০১) পরম অস্তিত্ত্বের আঙ্কিকতার উপহার দিতে ব্যর্থও হয়েছিলেন যখন এক (০১) বিচারিক বিশ^ সরকারের প্রধিনিধি দলের কাছে ব্রক্ষগুপ্ত এবং যারা (আধুনিক বিজ্ঞানীরা) ব্রক্ষগুপ্তকে বিতর্কিত করেছিল তারাও অভিনব তরঙ্গ গবেষণায় বিতর্কিত হয়েছেন। ব্রক্ষগুপ্ত তথা তার বিতর্কে জড়িয়ে পড়া আধুনিক বিজ্ঞানীদের বস্তুনিষ্ঠ শূণ্য (০) ধারার অর্পণ (০-১) প্রত্যার্পণ বিহীন অপ-মূহুর্ত (-১) আরম্ভের আপধারা মূলত: বিখ্যাত বিজ্ঞানী আইজ্যাক নিউটন এবং আলবার্ট আইনস্টাইনের সম্মন্বিত ‘কণা ও তরঙ্গের এক অস্তিত্তে¦’র অপ-মূহুর্ত (-১) আরম্ভের অপনীতির আবিষ্কার আসলে সত্যনিষ্ঠতার (+) আবিস্কৃত “অণু ও তরঙ্গের অর্পিত (০+১) প্রত্যার্পিত শুভ-মূহুর্ত আরম্ভের এক (০১) অস্তিত্ত্বের তরঙ্গনীতির প্রজ্ঞাকে বিলুপ্তির সন্ধিক্ষণে অপশক্তির (-১) প্রাধান্য উন্মোচন করা হয়েছিল এবং শুভনীতির মানবতাবাদী (তরঙ্গনীতি) এক (০১) ধারাকে মানচেতনা থেকে বিলুপ্ত করা হয়েছিল। যে বস্তুনিষ্ঠ ধারাকে বিশ^াস করেছিল বিশ^ গণমাধ্যমও। বস্তুনিষ্ঠ গণমাধ্যম কর্মীরা (সাংবাদিক) অধিকাংশ ক্ষেত্রে দূর্নীতিগ্রস্থদের সাথে অপসমন্বয় করছে বলে অপরাধ,দূর্নীতি তথা জনদূর্ভোগ বেড়েই চলেছে। রাষ্ট্রপক্ষ তথা আইন,বিচার ও শাসনের দূর্নীতিগ্রস্থতার তথ্য- উপাত্ত্বের সত্যনিষ্ঠতা কলমের আঁচরে ফুটে উঠছে না এবং অধিকাংশ বস্তুনিষ্ঠ সংবাদকর্মীর কলম দূর্নীতি প্রতিবন্ধকতার জন্য নয় বরং দূর্নীতিগ্রস্থদের সাথে অপসমন্বয়ে লিপ্ত হচ্ছে বলে দূর্নীতি প্রতিরোধ ও দমনে কোন সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারছেনা কোন মহল। বস্তুনিষ্ঠ গণমাধ্যম কর্মীরা অধিকাংশ ক্ষেত্রে দূর্নীতিগ্রস্থদের সাথে অপসমন্বয় করে কিন্তু সত্যনিষ্ঠ গণমাধ্যম কর্মীরা কখনও অপরাধ ও দূর্নীতিকে প্রশ্রয় দেয়না বলে বস্তুনিষ্ঠতার রুপান্তর হতে সত্যনিষ্ঠতার উত্থান ঘটানোর প্রজ্ঞাপন জারিতে খুববেশী তৎপরতা অবলম্বন করতে অনুরোধ জানিয়েছেন এক(০১) বিচারিক বিশ^ সরকারের প্রতিনিধিরা। বস্তুনিষ্ঠ সংবাদকর্মীদের প্ররোচনায় একটি ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (মাদ্রসা) ম্যানেজিং কমিটি বাতিলের উদ্দেশ্য প্রনোদিত ও ভিত্তিহীন এবং মিথ্যা ও বানোয়াট বিষয়ের অভিযোগ এমন তথ্য-উপাত্ত্বের সৃষ্টি করেছে। জামালপুর জেলার অন্তর্গত সরিষাবাড়ী উপজেলার পাটাবুগা নামক স্থানের একটি দাখিল মাদ্রসার ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনীয় প্রশ্নবিদ্ধতার অভিযোগ থেকে সত্যনিষ্ঠ সংবাদকর্মীদের মাধ্যমে একটি মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মানক্ষুন্নজনিত তথ্য উপাত্ত্ব উঠিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে তথ্যানুসন্ধানী মহল। বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড,বকশিবাজার, ঢাকা চেয়ারম্যান বরাবর গত ০৫/১২/২০১৭ইং তারিখে পাটাবুগা দাখিল মাদ্রাসার নির্বাচিত ম্যানেজিং কমিটির বাতিলের দাবিতে অন্তত: দশজন শিক্ষক ও অভিভাবকের স্বাক্ষরিত অভিযোগ দাখিল করেন উক্ত মাদ্রাসার অনির্বাচিত মহল বলে জানা যায়। অভিযোগে বলা হয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষক, কর্মচারী, অভিভাবক তথা এলাকাবাসীর মতামত ছাড়া মাদ্রাসার সুপারিন্টেন্ড আইয়ুব আলীর একক সিদ্ধান্তে ব্যাক্তি স্বার্থ চরিতার্থ করার পায়তারায় প্রিজাইডিং কর্মকর্তা (সরিষাবাড়ী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা) কে নিয়ে গোপন বৈঠক করার মধ্য দিয়ে মোটা অঙ্কের ঘোষ দেওয়া, সভাপতি পদসহ উচ্চশিক্ষিত, দানশীল,সমাজহিতৈষী, শিক্ষানুরাগী যোগ্য প্রার্থীদের প্রতিদন্দিতার সুযোগ না দেওয়া, নির্বচিনীয় সভাপতিকে অশিক্ষিত ও আযোগ্য বলা, ছাত্রী ভর্তি দেখিয়ে ভিন্ন স্কুলে কøাস করলেও মাদ্রাসর হাজিরা খাতাতে উপস্থিত দেখানো তথা অযোগ্য প্রার্থীতা নির্বাচনীয় প্রথায় ব্যক্তি সমালোচনার উদৃত্রি অভিযোগ তুলে ধরে পূর্ববর্তী (২০১৫ সাল) ম্যানেজিং কমিটির আরও সমালোচনা পূর্বক অত্র মাদ্রাসা সুপারের ব্যক্তি স্বার্থস্বিদ্ধির পর্যালোচনায় শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে কমিটি বাতিলের দাবি তুলেন তারা। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে যা উদ্দেশ্য প্রনোদিত ও ভিত্তিহীন অভিযোগ এবং অত্র মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটি তথা কর্তৃপক্ষ একই কথা বলেন। এ বিষয়ে মুঠোফোনে জানতে চাইলে ম্যানেজিং কমিটির ভোটে অনির্বাচিত প্রার্থী এবং অত্র মাদ্রসার সহকারী শিক্ষক (বি এস সি) শামীম বলেন,‘অভিযোগ পত্রে আমি নিজে স্বাক্ষর করিনি’। কিন্তু , সহকারী মৌলবী মঞ্জুরুল বলেন, ‘ আমি অভিযোগ পত্রে নিজে কোন স্বাক্ষর করিনি তবে অভিযোগ পত্রে স্বাক্ষর হয়েছে বলে আমাকে জানানো হয়েছে’। তথ্যানুসন্ধানীর ফোনালাপ এর মর্মার্থকে বুঝতে পেরে এবং অভিযোগ কারিদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়লে ও আইয়ুব আলী ফোনালাপে স্বাক্ষরের স্বীকৃতি জ্ঞাপন করলে আর কারও সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করেনি তথ্যানুসন্ধানী মহল। জানা গেছে, ডাঃ জাকারিয়া জাহাঙ্গীর (অভিযোগকারী এলাকাবসী ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদকর্মী) ম্যানেজিং কমিটির পদাধিকার পাবার স্বার্থে অভিযোগ পত্রে স্বাক্ষর করেন এবং তার বাবাকেও অভিবাবক মন্ডলির পক্ষে উক্ত অভিযোগ পত্রে স্বাক্ষর কারায় বলে জানা যায়। নির্বাচিত কমিটির বাস্তবায়ন এবং সরকারী সুবিধাবন্ধে তথা অনির্বাচিত প্রার্থীদের যথাযথ পদে ফিরিয়ে আনার সন্ধিতে বিশেষ প্ররোচনায় উক্ত অভিযোগ নামায় নিজেই ( জাকারিয়া) অধিকাংশ স্বাক্ষর করেন বলেও তথ্য উপাত্ত্বে উঠে আসে। পরবর্তীতে অনির্বাচিত প্রার্থীদের আতœ-লোভের শিকারে ফেলে মাদ্রাস কমিটি তথা কর্তৃপক্ষের মানক্ষুন্ন করেন বলে স্থানীয় সুত্রে জানা যায়। প্রাতিষ্ঠানিক তথ্য উপাত্ত্ব সংগ্রহের বস্তুনিষ্ঠ সংবাদকর্মীর আতœলোভ সৃষ্টি হলে আরও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদকর্মী তথা রাজনৈতিক অঙ্গনকে জড়ানোর কথাও উঠে আসে। পিতা ও পুত্রের যথাক্রমে আব্দুল কাইয়ুম ও জাকারিয়ার অভিযোগ পত্রে স্বাক্ষরের আইনি সমালোচনাও করেন অনেকে। এদিকে জাকারিয়া (বস্তুনিষ্ঠ সংবাদকর্মী) তথ্য উপাত্ত্ব সংগ্রহকারী সত্যনিষ্ঠ সংবাদকর্মী হারুন ও খোরশেদকে জাকারিয়ার ইন্ধনকারী বস্তুনিষ্ঠ সংবাদকর্মী মাসুদ কর্তৃক একামাসের মধ্যে নিঃশে^ষ করে দেওয়ার হুমকি দেয়। সত্যনিষ্ঠ সংবাদাকর্মীরা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদকর্মীদের অপরাধের তথ্য উপাত্ত্ব উঠিয়ে আনার সন্ধিক্ষনে এমন হুমকি দেয় তারা। জাকারিয়া ও মাসুদের (বস্তুনিষ্ঠ সংবাদকর্মী) প্ররোচনা শিকারে সরিষাবাড়ী উপজেলা এমপির প্রতিনীধি দাবিদার এনাম জোয়ার্দ্দারকেও উক্ত মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি পদে পূনর্বহালে আশ^াসে আশ^ান্বিত করলে তিনি দূর্নীতির অর্থায়নে পাটাবুগা এলাকাতে একটি স্বাক্ষী মহলের সৃষ্টি করে বলেও জানা যায়। যাতে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডের অর্পিত তদন্তের প্রত্যার্পিত প্রতিবেদনে সত্য ধামাচাপা পড়ে এবং মিথ্যাশ্রয়ের উত্থান হয়। আরও জানা গেছে, একজন সাধারন মানুষ মাদ্রাসাটির সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার আক্রোশ বস্তুনিষ্ঠ সংবাদকর্মীদের চেতনা উত্তপ্ত হয় এবং সুদূরপ্রসারী অর্থনৈতিক সঙ্গতি পাওয়ার আশায় মিথ্যাশ্রয়ের নাটকিয়তার প্রচ্ছদ রচনায় তারা অপসাংবাদিকতার ভূমিকায় রয়েছে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা যায়। সর্বপরি, তথ্য উপাত্ত্বের আলোকে অনুধাবন করা হয়েছে যে বস্তনিষ্ঠ সংবাদকর্মী জাকারিয়া ও মাসুদের অপসাংবাদিকতার প্ররোচনায় অনির্বাচিত কমিটির অভিযোগ নির্বাচিত কমিটিকে প্রশ্নবিদ্ধ করলেও তা মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত অভিযোগ হিসেবে প্রমানিত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন মাদ্রাসার নির্বাচিত ম্যানেজিং কমিটি,অত্র মাদ্রাসার কর্তৃপক্ষ এবং স্থানীয় গন্যমান্য এলাকাবাসী। মাদ্রসা কর্তৃপক্ষ বলেন,‘ যথাযথ তদন্ত সাপেক্ষে মিথ্যাশ্রয় নেওয়া অনির্বাচিত মহলকে বিচারিক প্রক্রিয়ার আওতায় এনে নির্বাচিত কমিটিকে অনুমোদনসহ সাকুল্য সরকারী সুবিধাদি সচল করার অনুরোধ জানান তারা’।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *