কওছার আলী তার স্ত্রী কোহিনুর বেগম ৪ সন্তানের জননীকে স্বামী হয়েও মারাত্বক আঘাতে হত্যা করেছে।
ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি : সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর থানাধীন পূর্ব কাশিমাড়ী (ঝাপালী) গ্রামের মৃত বাকের আলী সানার ছেলে কওছার আলী সঙ্গে ভাইদেরকে নিয়ে তার স্ত্রী কহিনুর বেগমকে মারাত্বক আঘাত ও নির্যাতন করে গত ০৪-০৮-২০২৪ইং তারিখ সকাল আনুমানিক ৭.৩০ মিনিটের সময় নিজ বাড়ীতেই হত্যা করে। এলাকার শতাধিক স্বাক্ষী প্রমানে যানা যায় কোহিনুর বেগমের ৪টি সন্তান। এই সন্তানেরা ব্যাক্ত করে তাদের পিতা কওছার আলী মাতা কোহিনুর বেগমকে পিটিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছে। তাদের সম্মুখেই হত্যা করেছে তা তারা জনসম্মুখে ব্যাক্ত করে। খনিষ্ঠ একটি নির্ভরযোর্গ সূত্র ব্যাক্ত করে এই সন্তানেরা এলাকার পারিপার্শ্বিক ব্যক্তি বর্গের কানাঘুষি মন্তব্যের ফলে পূনরায় ব্যাক্ত করে মাকে মারা হয়েছে সে ফিরে আসবে না- বাবাকে যদি আসামী করে হাজত বাস বা মৃত্যু দ- হয়, সেই ভয়ে এবং অযুহাতে এখন তাদের বক্তব্য রত বদল হচ্ছে। ঘটনার বিবরণে প্রকাশ ঘটনাটি ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার জন্য নানা কথপোকথন এলাকাব্যাপি বিরাজ করছে। এলাকার সচেতন মহল ব্যাক্ত করে, কওছার সানা তার স্ত্রীর সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ মনোমালিন্ন ও ঝগড়াঝাটি করে আসছিল। কোহিনুরের বাবার বাড়ীর আত্মীয় স্বজনেরা ব্যাক্ত করেন কওছার একাধীক বিবাহের কারনে এই ঝগড়াঝাটি নির্যাতন হয়ে আসছিল। এলাকার বুদ্ধিজীবি মহল অত্যন্ত দৃড় কন্ঠে ব্যাক্ত করেন, কওছারের ফাঁসি হওয়া উচিৎ সে তার নিজের স্ত্রীকেই স্বহস্তে হত্যা করেছে। তবে থানা ফাড়ি কওছারের পক্ষেই বড় অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে মামলাটি প্রার্থমিকভাবে থানাতে রেকর্ড করা হয়নাই। যাহা এলাকাবাসীর ভাষ্য। অতঃপর গত ১১-০৯-২০২৪ইং তারিখে সাতক্ষীরা আমলী আদালতে মামলা নং- সিআর-৬৮৭/২৪(শ্যাম:), সূত্রে অত্র প্রতিদেবনটি প্রকাশিত হলো। (আগামীতে বিস্তারিত জানার জন্য প্রত্রিকায় চোখ রাখুন।)