শেরপুর জেলার নকলায় চেয়ারম্যান মাহবুবুল আলম সোহাগ, ভাইস চেয়ারম্যান কনক ও লাকী আক্তার
মোঃ আরিফুর রহমান : বাংলাদেশে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ২য় ধাপে মোট ১৫৭ টি উপজেলায় ২১-০৫-২৪ ইং তারিখে সারা দেশে দু-একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া মোটামুটি শান্তিপূর্ণ ভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তারি ধারাবাহিকতায় শেরপুর জেলার নকলা উপজেলায় আনান্দ মুখর পরিবেশের মধ্যদিয়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত
হয়ছে। সকালে দিকে কেন্দ্রে ভোটর উপস্থিতি কিছুটা কম থাকলেও বেলা বাড়ার সাথে সাথে ভোটার উপস্থিতি বাড়তে থাকে। শেরপুর জেলার নকলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন,ভাইস চেয়ারম্যান পুরুষ ৫ জন,মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ৪জন প্রার্থী প্রতিদন্ধিতা করেন।
নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে শাহ মোঃ বোরহান উদ্দিন “মটর সাইকেল”, বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব শফিকুল ইসলাম জিন্নাহ “আনারস”, এ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান সোহাগ “দোয়াত কলম”,সারোয়ার আলম তালুকদার “ঘোড়া” এবং মুখলেসুর রহমান শিবলু “কাপ পিরিচ” প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে ছিলেন।
তাছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পুরুষ, আবু হামজা কনক “চশমা”,মোশাররফ হোসেন সরকার বাবু “টিয়াপাখি”, মামুন হোসেন “উড়োজাহাজ”, বেলায়েত হুসেন আকন্দ “তালা”।রেজাউল করিম “টিউবওয়েল”।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে লাকি আক্তার “প্রজাপতি”, দেওয়ান কোহিনুর “কলসি”,ফরিদা ইয়াছমিন,” হাঁস” আলেয়া পারভীন “ফুটবল” প্রীতিকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
শেরপুর নকলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে এ্যডভোকেট মাহবুবুর রহমান সোহাগ দোয়াত কলম প্রতিক নিয়ে ২০৬৫৪ ভোট পেয়ে বেসরকারী ভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুকছেদুল হক শিবলু কাপ পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ১৯২১৩ ভোট।
ভাইস চেয়ারম্যান পুরুষ আবু হামজা কনক চশমা প্রতিকে মোট ৩১১৯৭ ভোট পেয়ে বেসরকারী ভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোশাররফ হোসেন সরকার টিয়াপাখি প্রতীকে পেয়েছে ২৭১৪২ ভোট।
ভাইস চেয়ারম্যান মহিলা মোছাঃ লাকি আক্তার প্রজাপতি প্রতীকে মোট ৬১২৬৯ ভোট পেয়ে বেসরকারী ভাবে বিজয়ী হয়েছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোছাঃ ফরিদা ইয়াসমিন হাঁস প্রতীকে পেয়েছে ৮১৩৪ ভোট।
বাংলাদেশে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ২য় ধাপে মোট ১৫৭ টি উপজেলায় একযোগে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। শেরপুর জেলার নকলা উপজেলায় মোট ভোটার ১,৭৯,৬০৬ জন। মোট ভোট কাস্ট হয়েছে ৮০৬৮৫ টি,রিজেক্ট ১৯২৭ টি, সর্বমোট ৮২৬১২ যা মোট ভোটারের ৪৬%