ডাকাতিসহ মার্ডার থেকে মুক্তি পেতে চাচ্ছে এলাকাবাসী: বর্তমান সরকারের সর্তক তৎপরতার মধ্যেও ডাকাত আছে এ শব্দটি বিশ্বাস করতে যদিও কষ্ট হচ্ছে তবুও অস্ত্র সহ ডাকাতের ভয় পাচেছ এলাকাবাসী। যাহা প্রসাশনের নজরে আনা দরকার সচেতন মহলের ভাষ্য।
বিশেষ প্রতিনিধী : কামরুজ্জামান সাতক্ষীরা থেকে ফিরে:- সাতক্ষীরা জেলা
সদর থানাধীন কুচপুকুর গ্রামে মোঃ হোছেন আলী, পিতা-মৃত ইমান আলী, থানা ও
জেলা-সাতক্ষীরা দীর্ঘদিন যাবৎ সৌদিতে থাকার পর নিজ গ্রামে অবস্থান নেয়।
প্রতি রাত্রে ডাকাতের ভয়ে পলাতক আকারে ঘর গৃহবাস করছে মর্মে অন্ত্যন্ত দুখের সাথে
প্রকাশ করে অত্র অপরাধ তথ্যচিত্র পত্রিকার সাথে। ঘটনার বিবরনী প্রকাশ, কুচপুকুর
গ্রামে দীর্ঘকাল ডাকাত নামে পরিচিত নেছার আলীর ছেলেরা যর্থাক্রমে রবিউল
ইসলাম ও রফিকুল ইসলাম তারাও ডাকাত নামে পরিচিত এলাকাবাসীর ভাষ্য।পক্ষ্যান্তরে
একই গ্রামের পলাশ, রনি এবং জনি উভয় পিতা-নজরুল ইসলাম যাদের পূর্ব পরিচয়
এলাকাবাসীর ভাষ্য মতে তারাও ডাকাতি কার্যক্রমে লিপ্ত। তাছাড়া সুমন ও শাহিন
পিতা-কওছার একই গ্রাম কুচপুকুর তারাও ডাকাত এলাকাবাসীর ভাষ্য। কুচপুকুর
গ্রামের প্রায় সকল সচেতন মহল এবং গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গের একই কথা তারা রাতের
আধারে অস্ত্র সহ ডাকাতি কাজে লিপ্ত থাকাতে গ্রামের সাধারন ব্যক্তিরা অস্ত্রের ভয়ে
মুখ খুলতে সাহস পাচ্ছে না। তার পরও নাম না প্রকাশের শর্তে বহু সাধারন লোক ব্যক্ত
করে। এই ডাকাত দলের জন্য প্রশাসন যদি তৎপরতা বৃৃদ্ধি করে এবং গোপনীয়ভাবে তদন্ত
করে তবে তাদের পূর্বের প্রকৃত পরিচয় এবং বর্তমান কার্যক্রম নজরে আসবে। আরও
একটি নির্ভরযোগ্যসূত্র ব্যক্ত করে ডাকাত আনারুল ইসলাম, পিতা-আব্দুল খালেক,
সাং-বালিয়াডাঙ্গা, থানা ও জেলা-সাতক্ষীরা সহ আরো অনেকে এই ডাকাতি কাজে
লিপ্ত আছে মর্মটি এলকার বুদ্ধিজীবি মহল ব্যক্ত করে। উপরেল্লেখিত ছবিটিতে
ছোসেন আলী নিজ বাড়ির দরজার বসে গভীর চিন্তিত আকরে ব্যক্ত করে যেকোন সময় এই
ডাকাত দলের হাতে মৃত্যু হতে পারে যাহা আশংক্ষা করা হচ্ছে। আরো এক পর্যায়ে
ডাকাত দলের একটি গ্রুপ ছবি প্রদর্শন পূর্বক দুঃখ প্রকাশে ব্যক্ত করে, ডাকাত
পলাশ, রনি এবং জনিকে দেখা যাচ্ছে। যাহাতে অনন্য ডাকাতরাও আছে। প্রশাসনের
হস্তক্ষেপ কামনায় তথ্যটি প্রকাশিত হলো।
(আগামিতে বিস্তারিত জানার জন্য প্রত্রিকার পাতার চোঁখ রাখুন।)