চাকরির বয়স বাড়ানো নিয়ে যা বললেন মন্ত্রী
ডেস্ক রিপোর্ট: সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর বিষয়টি সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্তের বিষয় বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। তিনি বলেন, এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আরও আলাপ-আলোচনা করা হবে। আপাতত বয়সসীমা বাড়ানোর কোনো সিদ্ধান্ত সরকারের নেই। আগামীতে বাড়াব কি, বাড়াব না, বাড়ালে ভালো হবে কি না তা সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্তের বিষয়। বিষয়টি আরও আলোচনা-পর্যালোচনা করে ভবিষ্যতে দেখা হবে।
গতকাল জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে জনপ্রশাসন মন্ত্রী এসব কথা বলেন। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠক শুরু হয়। প্রশ্নোত্তর পর্বে চাঁদপুর-৫ আসনের সরকারদলীয় সংসদ সদস্য রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম ও সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য ফরিদা ইয়াসমিন মন্ত্রীর কাছে চাকরির বয়সসীমা বাড়ানোর বিষয়ে সরকারের পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চান। এ নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর ডিও লেটারের বিষয়টি উল্লেখ করেন ফরিদা ইয়াসমিন। জবাবে জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, গত ১৫ বছরে সরকার অনেক যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছে। চাকরির বয়স ছিল ২৭ বছর, সেখান থেকে বৃদ্ধি করে ৩০ বছরে উন্নীত করা হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য তা ৩২ বছর করা হয়েছে। চাকরি থেকে অবসরের বয়স ৫৭ থেকে বাড়িয়ে ৫৯ বছর করা হয়েছে। সরকার সব সময় যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে জনবল কাঠামো ও নিয়োগ প্রক্রিয়া আধুনিকায়ন করে থাকে। চাকরিতে প্রবেশ ও বেরিয়ে যাওয়ার (অবসর) বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে জনপ্রশাসন মন্ত্রী বলেন, এটি সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্তের বিষয়। নতুন গ্র্যাজুয়েটদের নিয়োগে সরকারের আগ্রহ রয়েছে। এটা সরকারের একটা নীতি।
দেখা যায় ২২-২৩ বছর বয়স থেকেই তারা বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিয়ে থাকেন। তারা ৬-৭ বছর সময় পেয়ে থাকেন। এজন্য তারা যোগদানের যথেষ্ট সময় পাচ্ছেন। সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য ফরিদা ইয়াসমিন সম্পূরক প্রশ্নে বলেন, চাকরির বয়স ৩৫ বছর করার জন্য শিক্ষামন্ত্রী একটি ডিও লেটার দিয়েছেন। এ নিয়ে সরকারের পরিকল্পনা সম্পর্কে তিনি জনপ্রশাসন মন্ত্রীর কাছে জানতে চান। জবাবে মন্ত্রী বলেন, শিক্ষামন্ত্রীর কাছ থেকে এ ধরনের একটি পত্র ইতোমধ্যে পাওয়া গেছে। এ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আরও আলাপ-আলোচনা করব। তবে চাকরিতে প্রবেশের বয়স বাড়ানোর ক্ষেত্রে এখন পর্যন্ত সরকারের সিদ্ধান্ত নেই। এটা নিয়ে আরও আলোচনা-পর্যালোচনা করে ভবিষ্যতে দেখা হবে। চাকরি থেকে অবসরের বয়স ৫৭ থেকে বাড়িয়ে ৫৯ বছর করা হয়েছে। সরকার সব সময় যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে জনবল কাঠামো ও নিয়োগ প্রক্রিয়া আধুনিকায়ন করে থাকে। চাকরিতে প্রবেশ ও বেরিয়ে যাওয়ার (অবসর) বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে জনপ্রশাসন মন্ত্রী বলেন, এটি সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্তের বিষয়। নতুন গ্র্যাজুয়েটদের নিয়োগে সরকারের আগ্রহ রয়েছে। এটা সরকারের একটা নীতি।
দেখা যায় ২২-২৩ বছর বয়স থেকেই তারা বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিয়ে থাকেন। তারা ৬-৭ বছর সময় পেয়ে থাকেন। এজন্য তারা যোগদানের যথেষ্ট সময় পাচ্ছেন। সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য ফরিদা ইয়াসমিন সম্পূরক প্রশ্নে বলেন, চাকরির বয়স ৩৫ বছর করার জন্য শিক্ষামন্ত্রী একটি ডিও লেটার দিয়েছেন। এ নিয়ে সরকারের পরিকল্পনা সম্পর্কে তিনি জনপ্রশাসন মন্ত্রীর কাছে জানতে চান। জবাবে মন্ত্রী বলেন, শিক্ষামন্ত্রীর কাছ থেকে এ ধরনের একটি পত্র ইতোমধ্যে পাওয়া গেছে। এ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আরও আলাপ-আলোচনা করব। তবে চাকরিতে প্রবেশের বয়স বাড়ানোর ক্ষেত্রে এখন পর্যন্ত সরকারের সিদ্ধান্ত নেই। এটা নিয়ে আরও আলোচনা-পর্যালোচনা করে ভবিষ্যতে দেখা হবে।