যশোর জেলার মোঃ আমির হোসেন পাটোয়ারী বীর মুক্তিযোদ্ধা ১৯৮৮ সাল থেকে ২নং সেক্টরের ৭২/১ নং প্লটটি দীর্ঘদিন যাবৎ নিজের ভোগদখলে থাকা সত্ত্বেও ২৩৬ জন সরকারী ঘোষনা পত্রের মধ্যে ২৩৫ জন হাউজিং প্লট বরাদ্ধ পাইলেও মুক্তিযোদ্ধা আমির হোসেন বরাদ্ধ না পাওয়ার হেতুকি এলাকাবাসীর জিজ্ঞাসা।
বিশেষ প্রতিনিধি : যশোর জেলার সদর থানাধীন বিরামপুর গ্রামের বাসিন্ধা বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আমির হোসেন পাটোয়ারী, পিতা-মৃত কালা মিয়া, ১৯৮৮ সাল থেকে সেক্টর নম্বর ২ প্লট এর ৭২/১ ঘোপ ৯২ নং মৌজার প্লটটি দীর্ঘদিন ভোগ দখলে আছে। ১৯৯৫ সালে ২৩৬ জনের মধ্যে সরকারী ঘোষনা পত্র মাধ্যমে ২৩৫ জন কে এই হাউজিং প্লট বরাদ্ধ দেয়। বীর মুক্তিযোদ্ধা আমির হোসেন পাটোয়ারী তৎকালীন বিএনপির অজুহাতে প্লটটি বরাদ্ধ থেকে বঞ্চিত হয়। বাস্তবে এলাকার সচেতন ও বুদ্ধিজীবী মহল ব্যক্ত করে বীর মুক্তিযোদ্ধা আমির হোসেন পাটোয়ারী আওয়ামীলীগের একজন একনিষ্ঠ কর্মী। তৎকালীন বিএনপির সময়ে এই বীর মুক্তিযোদ্ধা আমির হোসেন পাটোয়ারীর ৭২/১ নং হাউজিং প্লটটি বরাদ্ধকৃত রেজিষ্ট্রি থেকে বঞ্চিত হয়। যাহাতে বীর মুক্তিযোদ্ধা আমির হোসেন পাটোয়ারী তিলে তিলে দগ্ধ হয়ে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র ব্যক্ত করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আমির হোসেন উল্লেখ্য হাউজিং প্লটটি দীর্ঘ সূত্র বরাদে রেজিষ্টেশন পাওয়ার যোগ্য। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ অনতিবিলম্ভে উল্লেখ্য হাউজিং এর প্লটটি যথানিয়মে রেজিষ্ট্রশন করতঃ বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আমির হোসেন পাটোয়ারীকে হস্তান্তর করা হোক এলাকাবাসীর কাম্য। সরজমিনে অত্র প্রতিকার প্রতিনিধিদ্বয় পর্যবেক্ষনে দেখতে পায় বীর মুক্তিযোদ্ধা আমির হোসেন নিজের হাউজিং প্লটটিতেই গাড়ীর গ্যারেজের আকারে উপস্থিত আছে। যাহা উল্লেখ্য ছবিতে প্রকাশ পায়।