যশোর কেশবপুর সরকারী উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক লুৎফর রহমানসরকারের জরুরি নিদের্শনা উপেক্ষা করে কোচিং বাণিজ্যে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়েছে।

ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি: যশোর জেলার কেশবপুর উপজেলার সরকারী উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক লুৎফর রহমান সরকারের জরুরি নিদের্শনা ভুরুক্ষেপ না করে এস.এস.সি বা সমমানের পরিক্ষা চলাকালীন সময়ে নিজ বাড়ীতে কোচিং বাণিজ্যে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে মর্মে জানা যায়।
ঘটনার বিবরণে প্রকাশ, চলতি এস.এস.সি বা সমমানের পরিক্ষা চলাকালীন সময়ে সরকারের নিদের্শনা, কোন প্রকার কোচিং বা প্রাইভেট আকারে ছাত্র-ছাত্রীদের কে একাত্রিত করে কোন কায্যক্রমে ন্যাস্ত হওয়া যাবে না। কিন্তু যশোর কেশবপুর সরকারী উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোঃ লুৎফর রহমান সরকারকে বিন্ধাংগুলি দেখিয়ে এই কোচিং বাণিজ্যটি চালিয়ে যাচ্ছে। যাহাতে এলাকার সচেতন ও বুদ্ধিজীবি মহল অত্যান্ত মনোক্ষুন্ন। অত্র পত্রিকার ভ্রাম্যমান প্রতিনিধিদ্বয় সরজমিন পর্যবেক্ষনে সহকারী শিক্ষক লুৎফর রহমানের বাড়িতে উপস্থিত হয়ে দেখতে পায়, সহকারী শিক্ষক লুৎফর রহমানের বাড়ির দো-তলায় ছাদের উপরে ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে কোচিং বানিজ্যে ন্যাস্ত আছে। আরো দেখতে পায় শিক্ষক লুৎফর রহমান বোর্ডের খাতা ছাত্রীদের দিয়ে মার্ক দেওয়া হচ্ছে, অথাৎ শিক্ষক লুৎফর রহমান বোর্ড পরিক্ষার এক্সামিনার হয়ে ছাত্রীদের এক্সামিনার বানানো হচ্ছে, যাহা সম্পর্ন বিধি বর্হিভুত। তাৎক্ষনিক ভাবে অত্র পত্রিকার ভ্রাম্যমান প্রতিনিধিদ্বয় ক্যামেরায় ছবিটি ধারন করতঃ সংরক্ষীত করা হয়। যাহা উপরউল্লেখিত ছবিতেই স্পষ্টো প্রমান করে। এলাকার ভুক্তভুগি ও সচেতন মহল ব্যাক্ত করে। সহকারী শিক্ষক লুৎফর রহমান কেশবপুর সরকারী উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক হওয়া সত্বেও বিধিবহিভুত ভাবে এই কোচিং বানিজ্যটি চালিয়ে যাচ্ছে। যাহা উদ্ধর্তন সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের নজরে আনার জন্য অত্র প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হলো। (আগামীতে আরো বিস্তারিত জানার জন্য প্রত্রিকার পাতায় চোখ রাখুন)

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *