নির্যাতিত বীর মুক্তিযুদ্ধা মোঃ আমজাদ হোসেন – শেরপুর

মোঃ আরিফুর রহমান জেলা প্রতিনিধি শেরপুর : গত ৭-৪-২০২৩ইং তারিখে প্রকাশিত শেরপুর জেলার নকলা উপজেলায় (এই সেই তারাফুলি)শিরোনামে এক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে শেরপুর জেলা নকলা উপজেলার নামা কৈয়াকুরীর এক সুদের কারবারি তারাফুলি। দীর্ঘদিন যাবত এ কারবার করে ষেমন টাকার পাহার গড়েছে তেমনি ব্যাপরোয়া ভাবে মানুষকে হেয় পতিপন্ন করে আসছে। তারাফুলির প্রতারণার স্বীকার গ্রামের অনেকেই। সাধারণ দিন মজুর থেকে দৈনিক খেটে খাওয়া মানুষ পর্যন্ত সাদা স্টাম্পের মাধ্যমে সর্বহারা করেছে এই তারাফুলি। বীর মুক্তিযোদ্ধা আমজাদ হোসেনের ছেলে আসাদুজ্জামান তিন মাসে পরিশোধ করার মর্মে সাদা স্টাম্পের ওপর ২,৩০,০০০/দুই লাখ ত্রিশ হাজার টাকা) নেবার পরে তিন মাসের মধ্যে তা পরিশোধ করে, পারে তার কাছে আরও এক লক্ষ চল্লিশ হাজার টাকা বাকী রয়েছে বলে মিথ্যা দাবি করে। এ ব্যাপারে বীর মুক্তিযোদ্ধা আমজাদ হোসেন অপরাধ তথ্য চিত্রকে জানান তারাফুলিকে আমি ২৫২০০০(দুই লাখ৷ বায়ান্ন হাজার)টাকা পরিশোধ করি, তার পরও তারাফুলি আমার কাছে আরও এক লক্ষ চল্লিশ হাজার টাকা বাকী রয়েছে বলে মিথ্যা দাবি করে। দাবিকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য বিভিন্ন ভাবে তদবির চালিয়ে যাচ্ছে। বীর মুক্তিযোদ্ধা আমজাদ হোসেন জানান ২৪-৪-২০২৩ ইং তারিখে নকলা থানার একটি অভিযোগ দায়ের করেছিলাম, যার কোন প্রতিকার মেলেনি।বরং এখন তারাফুলি অত্যাচারে আমার ঘরে থাকা অসম্ভব হয়ে পরেছে। এমনকি ঈদের দিন সকালে বাড়িতে এসে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে শেষ পর্যন্ত আমরা বড়ি ঘর ছেরে ঈদের দিন পালিয়ে থাকতে হয়েছে। বিভিন্ন গন মাধ্যমের মাধ্যমে বিষয়টি ধামা চাপা দেবার পাঁইতারা চলছে। বিষয়টি আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সঠিক পরিদর্শনের মাধ্যমে যেমন বীর মুক্তিযোদ্ধা আমজাদ হোসেন একটি সুবিচার পাবে,পাশাপাশি দেশের কিছু অসহায় মানুষের উপর একটি প্রভাবশালী মহলের আগ্রাসন হতে এই নিরীহ সমাজ রক্ষা পাবে বলে দাবি এলাকাবাসীর। বীর মুক্তিযোদ্ধা আমজাদ হোসেন আরও বলেন বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে আামার আকুল আবেদন আমার মতো আর কোন মুক্তিযুদ্ধা যেন সামাজিক ভাবে প্রভাব শালি দের দ্বারা প্রভাবিত না হয়।বীর মুক্তিযুদ্ধা আমজাদ হোসেন আরও বলেন, মরহুম শেখ মুজিবুর রহমানের সহচর হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারের কাছে আমার আকুল আবেদন,এ ব্যাপারে সরকারি প্রশাসনের জোরালো হস্তক্ষেপের প্রয়োজন বলে দাবি এলাকাবাসীর।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *