সাতক্ষীরার তালা খলিলনগর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অনিয়ম সাংবাদিকের ক্যামেরায় বন্দি।
ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি : সাতক্ষীরা জেলার তালা থানাধীন খলিলনগর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা তাসলিমা আক্তারের অবহেলা ও গাফিলতির কারণে ২.৩০ মিনিটে ছুটি দিয়ে জাতীয় পতাকা নামিয়ে প্রাইভেট বাণিজ্যে লক্ষ্যাধিক টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে মর্মে জানা যায়। ঘটনার বিবরণে প্রকাশ, অত্র পত্রিকার ভ্রাম্যমান প্রতিনিধিদ্বয় সাতক্ষীরা জেলার তালা থানাধীন খলিলনগর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সরেজমিনে উপস্থিত হয়ে পর্যবেক্ষণে দেখতে পায়। প্রধান শিক্ষিকার অযোগ্যতার কারণেই সহকারী শিক্ষক জাহিদ মাস্টার এবং লিটন মাস্টার কোচিং বাণিজ্যটি চালাচ্ছে। যাহা উপরের ছবিতে স্পষ্ট পরিলক্ষিত হয়। এলাকার সচেতন মহল ব্যক্ত করে, দুপুর ২.৩০ মিনিটের সময় ছুটি দিয়ে স্কুলের স্বাভাবিক চলমান সময়ে পতাকা নামিয়ে কি করে কোচিং বাণিজ্যে ন্যস্ত হলো তাহাই এখন এলাকাবাসীর প্রশ্ন ? তবে প্রধান শিক্ষিকার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি দু:খ প্রকাশ করেন মাত্র। যদিও স্কুলটির ছুটি হওয়ার সময় ৩.৩০ মিনিট। তিনি মোবাইলে আরো ব্যক্ত করেন, অন্যান্য স্কুল শিক্ষক/শিক্ষিকারা ছুটি ঘোষণা করেছেন, তবে জাহিদ মাস্টার এবং লিটন মাস্টার স্কুল রুমে কোচিং বাণিজ্যটি বিধিবর্হিভূত হয়েছে বিধায় আমি বন্ধের নির্দেশনা দিবো। নির্ভরযোগ্য সূত্রটি জোরালো কণ্ঠে ব্যক্ত করে, প্রধান শিক্ষিকার অবহেলা ও গাফিলতির কারণেই স্কুলটি যথাসময়ের অনেক পূর্বেই ছুটি ঘোষণা করে সহকারি শিক্ষকরা কোচিং বাণিজ্যে লিপ্ত হইতে সক্ষম হয়েছে। ইহাতে প্রধান শিক্ষিকা সহ সকল শিক্ষক/শিক্ষিকাদের শাস্তি হওয়ার দরকার। উর্ধ্বতন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজরে আনার জন্য অত্র প্রতিবেদনটি পরিবেশন করা হলো। (আগামীতে বিস্তারিত আকারে জানার জন্য পত্রিকার পাতায় চোখ রাখুন।)