সাচার সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ফরহাদ হোসেন সরকারী বিধিবিধানের উর্দ্ধে? এলাকাবাসীর জিজ্ঞাসা।

ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি : চাঁদপুর জেলার কচুয়া থানাধীন সাচার সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ফরহাদ হোসেন দীর্ঘদিনযাবৎ স্কুলের ক্লাশরুমে প্রধান শিক্ষক সহ অন্যন শিক্ষকদের অগোচরে কোচিং বাণিজ্যে লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে মর্মে জানাযায়। ঘটনার বিবরণী প্রকাশ, সরকারের নির্দেশনায় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণী কক্ষে কোচিং বা প্রাইভেট সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ থাকা সত্বেও শ্রেণী কক্ষে শতাধিক ছাত্র ছাত্রী নিয়ে কোচিং বাণিজ্যে অবস্থান করছে, যাহা উপরে উল্লেখিত ছবিতে দেখা যাচ্ছে। অত্র পত্রিকার ভ্রাম্যমান প্রতিনিধিদ্বয় সরেজমিন গত ২৯/১০/২০২২ইং রোজ শনিবার সরকারী নির্দেশনা সাপ্তাহিক ছুটি থাকা সত্বেও সকাল ৭.৩০ মিনিটের সময় ৩য়, ৪র্থ ও ৫ম শ্রেণীর ছাত্র ছাত্রীদেরকে নিয়ে কোচিং বাণিজ্যে ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। তাৎক্ষনিক ক্যামেরায় ছবিতে আবদ্ধ করা হলে এবং সৌজন্য সাক্ষাতে ব্যক্ত করে সামান্য কিছু টাকার বিনিময়ে সে, কোচিং বাণিজ্যটি চালায়। ছাত্র ছাত্রীদের সৌজন্য সাক্ষাতে জানাযায়, ৩য় শ্রেণীতে ৩০০/- টাকা হারে এবং ৪র্থ শ্রেণীতে ৪০০/- টাকা হারে এবং ৫ম শ্রেণীতে ৫০০/- টাকা হারে প্রায় ১০০ শত ছাত্র ছাত্রী থেকে লক্ষাধিক টাকা আদায় করছে। প্রধান শিক্ষক আবুল কাশেম সাহেবের সাথে মোবাইল ফোনে জানাযায় সহকারী শিক্ষক ফরহাদ হোসেন এত টাকা নিচ্ছে তাহা তাহার বোধগম্যের বাহিরে। তবে সহকারী শিক্ষক ফরহাদ হোসেন সকালে বিকালে দুই ব্যাচে কিছু পারিশ্রমিক পাচ্ছে এতটুকুই সে জানি। প্রধান শিক্ষক আবুল কাশেমের নিকট স্কুলের শ্রেণী কক্ষে প্রাইভেট পড়ানো বিধি বর্হিভূত, জানতে চাওয়া হলে সে মোবাইল ফোনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়। এলাকার সচেতন মহল ব্যক্ত করেন প্রধান শিক্ষকের সক্রিয় ভুমিকায় সহকারী শিক্ষক ফরহাদ হোসেন কোচিং বাণিজ্যটি চালিয়ে যাচ্ছে। উভয়েরই শাস্তি হওয়া দরকার। যাহা উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নজরে আনার জন্য অত্র প্রতিবেদনটি।

(বিস্তারিত আগামীতে জানতে পত্রিকার পাতায় চোখ রাখুন।)

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *