ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্বামী-স্ত্রী সহকারী শিক্ষক-শিক্ষিকা নিথুন ও অর্পনার কর্তব্যে-কর্মে অবহেলা ও গাফিলতি। ফাঁকিবাজ শিক্ষক-শিক্ষিকা নামে পরিচিত। কর্তৃপক্ষ কেন নীরব?
ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি : ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ থানাধীন ঘোপপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা অর্পনা এবং স্বামী-অন্য স্কুলের সহকারী শিক্ষক নিথুন বাবু স্বামী-স্ত্রী সকাল ১০ টায়ও স্কুলের কার্যক্রমে উপস্থিত হয় না। স্বামী-স্ত্রী সহকারী শিক্ষক-শিক্ষিকা সরকার প্রদত্ত বেতন-ভাতা যথানিয়মে পাইলেও যথার্থ সময়ে স্কুলের কার্যক্রম ফাঁকি দিয়ে নিজ বাড়িতেই অবস্থান করছে। যাহার প্রমাণ ২৮-০৫-২০২২ইং তারিখ রোজ-শনিবার সকাল ১০টায় তাদের বাড়িতে উপস্থিত হয়ে দেখা যায় তখনও তারা বাড়িতে। যদিও তাদের স্কুল সকাল ৯টায় কার্যক্রম শুরু হয়। প্রতিদিন তারা ১০টা থেকে ১১টায়ও স্কুলের কার্যক্রমে পৌছাতে পারে না। যাহা এলাকাবাসীর ভাস্য। অত্র পত্রিকার ভ্রাম্যমান প্রতিনিধিদ্বয় সরোজমিনে শিক্ষক-শিক্ষিকার বাড়ীতে উপস্থিত হয়ে দেখতে পায় সহকারী শিক্ষক-শিক্ষিকা অর্পনা এবং স্বামী নিথুন বাবু সকাল ১০টায়ও নিজ বাড়িতে অবস্থান করছে। যাহা তাৎক্ষনিক ক্যামেরায় ধারণ করা হয়। উপরে উল্লেখিত ছবিতে স্পষ্ট প্রমাণ হয় স্বামী-স্ত্রী সহকারী শিক্ষক-শিক্ষিকা নিজ বাড়ীতেই অবস্থানরত। উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণে অত্র প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হল। এলাকার সচেতন মহল জোরালো কন্ঠে ব্যক্ত করে স্বামী-স্ত্রী একই বিভাগে চাকুরী করে যদিও ভিন্ন ভিন্ন স্কুলে তবুও তারা কোন প্রকারে কোন দিনও যথাসময়ে অর্থাৎ সময়মত স্কুলে যায় না। ইহার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থার জন্য উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলো।
(আগামীতে বিস্তারিত আকারে পত্রিকার পাতায় চোখ রাখুন)।