গোপালগঞ্জ কাশিয়ানী পাইলট হাইস্কুলের সহকারী শিক্ষক মুরাদ হোসেন বিধি বহির্ভূতভাবে কোচিং বাণিজ্যে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি : গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী থানাধীন পাইলট হাইস্কুলের সহকারী শিক্ষক মুরাদ হোসেন সরকারের বিধি-বিধান অমান্য করে বিধি বহির্ভূতভাবে কোচিং বাণিজ্যে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে মর্মে জানা যায়। ঘটনার বিবরণ সরেজমিন প্রত্যক্ষ করার জন্য অত্র পত্রিকার ভ্রাম্যমান প্রতিনিধিদ্বয় ১৭/০৫/২২ ইং তারিখ সকাল ৭.৩০ মিনিটের সময় উপস্থিত হয়ে দেখতে পায় প্রতি ব্যাচে ২৫/৩০ জন ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে কোচিং বাণিজ্যে নাস্ত আছে সহকারী শিক্ষক মুরাদ হোসেন। যাহা তাৎক্ষনিক ক্যামেরায় ধারণ করা হয়। উপরের ছবিতে স্পস্ট প্রমাণিত হয় কোচিং বাণিজ্যটি কত বৃহৎ আকারের। তাছাড়া সহকারী শিক্ষক মুরাদ হোসেন সকালে ৩টা ব্যাচ এবং বিকালে ২টা ব্যাচে মোট ৫টি ব্যাচে শতাধিক ছাত্র-ছাত্রী থেকে পাঁচশত টাকা হারে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে বিধি বহির্ভূতভাবে। এলাকার সচেতন মহল ব্যক্ত করে সহকারী শিক্ষক মুরাদ হোসেনের নিকট প্রাইভেট না পড়লে স্কুলের পাঠ্যক্রমে ব্যাঘাত সৃষ্টি করে। নির্ভরযোগ্য আরও একটি সূত্র ব্যক্ত করে সহকারী শিক্ষক মুরাদ হোসেন স্কুলের কার্যক্রমে যথাসময়ে উপস্থিত না হয়ে কোচিং বাণিজ্যে ব্যস্ত থাকে। কতিপয় অভিভাবকসহ ছাত্র-ছাত্রীদের সৌজন্য সাক্ষাতে জানা যায় পাঁচশত টাকার কোন রকম কম প্রদান করলে কোচিং সেন্টারে আসতে ক্ষিপ্ত ভাষায় নিষেধ করে। (বিস্তারিত আগামীতে পত্রিকার পাতায় চোখ রাখুন)।