যশোর কেশবপুর আতন্দো মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোতালেব সাহেবের সক্রিয় সহযোগীতায় শ্রেণী কক্ষে কতিথ দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক রবিউল ইসলাম কোচিং বাণিজ্যে ব্যস্ত।
ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি : যশোর জেলার কেশবপুর উপজেলার আতন্দো মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোতালেব সাহেবের সহযোগীতায় কতিথ এম.পি.ও ভূক্ত দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক রবিউল ইসলাম সরকারের নির্দেশনা উপেক্ষা করে কোচিং বাণিজ্যে লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে মর্মে জানা যায়। ঘটনার বিবরণে প্রকাশ, ০১-০৫-২২ইং তারিখ সকাল ৭.৩০ ঘটিকার সময় অত্র পত্রিকার প্রতিনিধিদ্বয় সরেজমিন স্কুলে উপস্থিত হয়ে দেখতে পায়, দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক রবিউল ইসলাম প্রায় ২৫/৩০জন ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে স্কুলের ক্লাসরুমে কোচিং বাণিজ্যে ন্যাস্ত আছে। একপর্যায়ে দাখিল মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক রবিউল ইসলামকে জিজ্ঞাসাবাদে ব্যক্ত করে প্রধান শিক্ষক মোতালেব সাহেবের অনুমতি সাপেক্ষে এই প্রাইভেটটি পড়াইতেছে। আরও একপর্যায়ে জিজ্ঞাসাবাদে সে দৃঢ় কন্ঠে প্রকাশ করে কোচিং এর টাকা প্রধান শিক্ষককে ৫০% প্রদান করা লাগে। সেহেতু এই স্কুলের ক্লাসরুমের চাবি আমাকে দিয়েছে। ছাত্র-ছাত্রীদের ভাষ্য প্রতি মাসে প্রত্যেককে ৫০০/= টাকা হারে প্রদান করতে হয়। মোট ৩টি ব্যাচে শতাধিক ছাত্র-ছাত্রী থেকে লক্ষাধিক টাকা আধায় হয় মর্মে এলাকাবাসী ব্যক্ত করে। প্রধান শিক্ষক মোতালেব সাহেবের কাছে মোবাইল ফোনে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি ব্যক্ত করেন, এখনই রবিউল ইসলামের থেকে চাবি নিয়ে নিব এবং প্রাইভেট পড়া বন্ধ করে দিব। ভ্রাম্যমান প্রতিনিধিদ্বয় সরেজমিনে উপস্থিত থেকে ক্যামেরাবদ্ধ ছবি গ্রহণ করিলে রবিউল ইসলাম ব্যাক্ত করে, দয়া করে ছবিটি প্রকাশ করবেন না, আমি এম.পি.ও ভূক্ত দাখিল মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক। উপরে উল্লেখিত ছবিতে প্রমান করে রবিউল ইসলাম কোচিং ব্যানিজ্যে লক্ষ্যাধিক টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।সংশ্লিষ্ট উর্ধতন কতৃপক্ষের নজরে আনার জন্য অত্র তথ্যটি প্রকাশ করা হলো।
(বিস্তারিত আগামীতে পত্রিকার পাতায় চোখ রাখুন)