বরিশাল উজিরপুর গরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল খালেক ছেলেকে দিয়ে স্কুলের ক্লাসরুমে কোচিং বাণিজ্যে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি : বরিশাল জেলা উজিরপুর ধানাধীন গরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল খালেক নিজের ছেলে পলাশকে স্কুল ক্লাস রুমের চাবি দিয়ে কোচিং বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। এলাকার সচেতন মহল ব্যক্ত করে প্রধান শিক্ষক আব্দুল খালেক অতি লোভের কারনেই পঞ্চম শ্রেণীর ২৫/৩০ জন ছাত্র-ছাত্রীকে তার ছেলে পলাশের মাধ্যমে প্রতি ছাত্র ছাত্রী থেকে ৫০০/- টাকা হারে সকালে-বিকালে স্কুলের শ্রেণী কক্ষে কোচিং বাণিজ্যটি চালিয়ে যাচ্ছে। অত্র পত্রিকার ভ্রাম্যমান প্রতিনিধিদ্বয় ২৯ মার্চ সকাল ৭.৩০ মিনিটের সময় সরেজমিনে উপস্থিত হয়ে দেখতে পায় ৫ম শ্রেণীর ২৫/৩০ জন ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে কোচিং বাণিজ্যে প্রধান শিক্ষক এর ছেলে পলাশ ব্যাস্ত আছে। তাৎক্ষনিক ক্যামেরায় ছবিটি ধারন করা হলে এবং জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে প্রধান শিক্ষকের ছেলে পলাশ ব্যাক্ত করে অল্পকিছু টাকার বিনিময়ে সে এই প্রাইভেট পড়ায়। প্রধান শিক্ষক আব্দুল খালেক কি হয় জিজ্ঞাসাবাদে সে ব্যাক্ত করে তার পিতা। স্কুলে ক্লাসরুমের চাবি আপনাকে কে দিয়েছে জিজ্ঞাসা করা হলে সে পুনরায় ব্যাক্ত করে তার বাবা প্রধান শিক্ষক সেই তাকে চাবিটি দিয়েছে। এলাকার সচেতন মহল অত্যন্ত ক্ষুদ্বো হয়ে ব্যাক্ত করে প্রধান শিক্ষক আব্দুল খালেক গাছেরও খায় তলায়ও কুড়ায়। উপরের ছবিতে পরিলক্ষিত হয় প্রধান শিক্ষকের ছেলে পলাশ কিভাবে এই কোচিং বাণিজ্যটি চালিয়ে যাচ্ছে তাহা স্পষ্ট প্রমানিত। উদ্ধোতন কর্তৃপক্ষের নজরে আনার জন্য এলাকাবাসী তথ্যটি পরিবেশনের জন্য অনুরোধ জানায়। আরও একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র ব্যাক্ত করে সরকারি প্রথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণী কক্ষে প্রাইভেট বা কোচিং বাণিজ্য সম্পূণ্য বিধিবহির্ভুত। তৎসত্বেও প্রধান শিক্ষক এই কোচিং বাণিজ্যটি নিজের সন্তানের মাধ্যম দিয়েই পরিচালনা করিয়ে যাচ্ছেন। যাহা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
(বিস্তারিত আগামীতে পত্রিকার পাতায় চোখ রাখুন)