বিএনপি-জামাতের বিতর্কিতরা বিনা বাধায় কমিটিতে, ৯০ এর ছাত্রলীগ নেতাকে সাক্ষাতকার দিয়ে উপজেলা কমিটিতে স্থান ।
মোতালেব হোসেন : সৈয়দপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সম্মেলনে একাধিক গ্রুপ থাকলেও ২০১৯ সালে ভোটাভুটি ছাড়াই কেন্দ্র হতে কমিটির নাম ঘোষিত হয়। সভাপতি আকতার হোসেন বাদল ও সাধারন সম্পাদক মহসিনুল হক মহসিন এর নাম ঘোষনা করা হয়। করোনাকালীন সময়ে সভাপতির মৃত্যু হলে পৌর নির্বাচনে নির্বাচনকালীন সময়ে সাময়িকভাবে দল পরিচালানার জন্য ভারপ্রাপটÍ সভাপতি হিসাবে দ্ািয়ত্ব দেওয়া হয় সাধারন সম্পাদক পদের প্রার্থী ম্কোছেদুল মোমিনকে। দীর্ঘ ২ বছর কমিটি না থাকার কারণে স্ংাগাঠনিকভাবে উপজেলা কমিটির কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ে। তারই ধারাবাহিকতায় অত্র বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় সাংগাঠনিক সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন শফিক গত ১১ তারিখ রাতে নিলফামারী সার্কিট হাউজে বসে জেলা কমিটি ও উপজেলা কমিটির সাধারন সম্পাকদের নিয়ে উভয়পক্ষের দেনদরবার শেষে একটি পূর্নাঙ্গ কমিটি খসড়া করেন। কিন্তু উক্ত কমিটিতে ৯০ এর ছাত্রলীগ নেতা যার ছাত্র রাজনীতি স্কুল ও হাইস্কুল কমিটির সভাপতি কলেজ কমিটির সাধারন সম্পাদক, স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন অসহযোগ আন্দোলন, ১৫ই ফেভ্রুয়ারীর নির্বাচন বানচাল, বিএনপি জামাতের মামলায় জেলখাটাসহ একাধিক হয়রানীমূলক মিথ্যা মামলার আসামীসহ নানানভাবে হয়রানী হয়েও দলের জন্য ত্যাগ স্বীকার করেছেন উক্ত ছাত্রনেতা মোতালেব হোসেন হকের নাম সাধারন সম্পাদক মহসিনুল হক মহসিন কমিটিতে নাম অর্ন্তভ’ক্ত করলে উক্ত খসড়া মিটিংএ উপস্থিত উপজেলা আওয়ামলীগের বিতর্কিত সরকারী সম্পদ আত্মসাৎকারী ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোকছেদুল মোমিন মোতালেব হোসেনের নাম বাদ দেওয়ার জন্য ভেটো প্রয়োগ করেন।
এক পর্যায়ে কৌশলী কেন্দ্রীয় নেতা শফিক আহমেদ বিষয়টি আঁচ করতে পেপে সুকৌশলে মোতালেব হোসেনকে টেলিফোন করে ডেকে নেন। রেলের পক্ষে সংবাদ করায় তিনি মোকছেধুল মোমিনের রোষানলের স্বীকার হন। ঘটনাটি সত্য বিধায় কেন্দ্রীয় নেতা সকল প্রকার বাধা ও চাপ উপেক্ষা করে ছাত্রনেতা মোতালেব হোসেনকে ত্রান বিষয়ক সম্পাদক পদে মনোনয়ন দেন। কমিটি প্রকাশ পেলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এটি নিয়ে বিতর্কিত কিছু ব্যাক্তির সমালোচনা করতে দেখা যায়। সেখানে দেখা যায় সাবেক শিবির ক্যাডার, বিএনপির গডফাদার আমজাদ হোসেনের ব্যাক্তিগত সহচর কমিটিতে স্থান পেয়েছে। এব্যাপারে কামারপুকুর ইউনিয়ন সাধারন সম্পাদক মোবাইলে জানান তার ইউনিয়নে নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থীর নির্বাচন করে উপজেলা কমিটিতে স্থান পেয়েছে এবং অনেক ত্যাগীনেতাদের মূল্যায়ন করা হয়নি। এব্যাপারে সাধারন সম্পাদকের সাথে কথা বললে তিনি বলেন যারা বাদ পড়েছে তাদেরকে পৌর কমিটিতে যথাযোগ মূল্য দেওয়া হবে।
কেন্দ্রীয় নেতা সাখাওয়াত হোসেন শফিক আহমেদ এক পর্যায়ে জানান কারো বিরুদ্ধে সুনিিির্দষ্ট অভিযোগ থাকলে তাকে কমিটি থেকে বহিস্কার করা হবে।