নন্দীগ্রাম সরকারী পাইলট স্কুলের সহকারী শিক্ষক শফিকুল ইসলাম নন্দীগ্রাম সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণী কক্ষে কোচিং বাণিজ্যে লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি : বগুড়া নন্দীগ্রাম সরকারী পাইলট হাইস্কুলের সহকারী শিক্ষক শফিকুল ইসলাম সরকারী নির্দেশনা অমান্য করে নন্দীপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্লাশ রুমে শতাধিক ছাত্র ছাত্রী নিয়ে একাধিক ব্যাচে কোচিং বাণিজ্যে লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। সরেজমিনে অত্র পত্রিকার ভ্রাম্যমান প্রতিনিধিদ্বয় ০১-০৩-২০২২ইং রোজ মঙ্গলবার স্কুলের ক্লাশ রুমে সকাল ৭.৩০ মিনিটের সময় উপস্থিত হয়ে দেখতে পায় ঘণসারিতে ছাত্র/ছাত্রীরা বসে আছে শিক্ষকের সম্মুখে। যদিও সরকারী প্রাইমারী স্কুল করোনা ভাইরাস এবং শবে মিরাজের ছুটি। সহকারী শিক্ষক শফিকুলের নিকট জিজ্ঞাসা করা হয়, যেহেতু আপনি সরকারী বেতন ভাতা যথা সময়ে যথা নিয়মে পাচ্ছেন তথাপিও কেন সরকারী বিধান অমান্য করে এই কোচিং বানিজ্যে ন্যাস্ত আছেন? সহকারী শিক্ষক শফিকুল ইসলাম কোন রকম উত্তর না দিয়ে নীরব ভুমিকায় অবস্থান করে। অতঃপর কিছুক্ষন পর বিনয়ের সাথে ব্যক্ত করে প্লিজ সরি আমাকে ক্ষমা করুন। উপরের ছবিতে স্পষ্ট পরিলক্ষিত হয় সহকারী শিক্ষক শফিকুল ইসলাম সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে তোয়াক্কা না করেই এই কোচিং বানিজ্যটি চালিয়ে যাচ্ছে। এলাকাবাসীর ভাষ্য এমন শিক্ষকের শাস্তি হওয়া দরকার। সচেতন এবং বুদ্ধিজীবি মহল অত্যন্ত গভীর আবেগে ব্যক্ত করে নন্দীগ্রাম সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আলী আজম কিভাবে স্কুলের রুম খুলে অন্য স্কুলের সহকারী শিক্ষকের প্রাইভেট বাণিজ্যে সহায়তা করলো? আরও একটি বিশ্বস্ত সূত্র ব্যক্ত করে নন্দীগ্রাম সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আলী আজমের কোন স্বার্থপরতা বা কোন রকম রহস্য আছে কিনা তাহা তল্লাশি করা দরকার। যেহেতু অন্য স্কুলের সহকারী শিক্ষকের নিকট কোন প্রকারে সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্লাশরুমের চাবি থাকার কথা নয়। (বিস্তারিত আগামীতে পত্রিকার পাতায় চোখ রাখুন)।