খুলনা ডুমুরিয়া কুলুটিয়া বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মুকুল মরণব্যাধী করোনা ভাইরাসকে তোয়াক্কা না করে শতাধিক ছাত্র/ছাত্রী নিয়ে একাধিক ব্যাচে কোচিং বাণিজ্যে ব্যস্ত।
ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি: খুলনা জেলার ডুমুরিয়া থানাধীন কুলুটিয়া বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মুকুল মরণব্যাধী করোনা ভাইরাসকে তোয়াক্কা না করে শতাধিক ছাত্র/ছাত্রী নিয়ে একাধিক ব্যাচে কোচিং বাণিজ্যে ব্যস্ত। ঘটনার বিবরণে প্রকাশ-দেশব্যাপী যখন সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ, তখন সহকারী শিক্ষক মুকুল কোন ক্ষমতা বলে করোনা ভাইরাসের সময়ে বিধিবর্হিভূতভাবে কোচিং বাণিজ্য চালাচ্ছে তাহা এলাকাবাসীর জিজ্ঞাসা। এলাকার সচেতন মহল ব্যক্ত করে সহকারী শিক্ষক মুকুল সরকার প্রদত্ত বেতন ভাতা যথানিয়মে পাচ্ছেন। তথাপিও অতিরিক্ত লোভের কারণেই সরকারের বিধি-বিধান লঙ্ঘন করে কোচিং বাণিজ্যটি চালিয়ে যাচ্ছে। অত্র পত্রিকার ভ্রাম্যমান প্রতিনিধিদ্বয় সরোজমিনে স্কুলের অদুরে সহকারী শিক্ষখ মুকুলের কোচিং সেন্টারে পর্যবেক্ষণে যেয়ে দেখতে পায় তার কোচিং রুমে ২০/২৫ জন ছাত্র/ছাত্রী বেঞ্চের ঘন সারিতে বসিয়ে কোচিং বাণিজ্যে ন্যস্ত আছে। যাহা তাৎক্ষনিক ক্যামেরাবদ্ধ করা হয়। উল্লেখ্য ছবিতে স্পষ্ট প্রমাণ হয় সহকারী শিক্ষক মুকুলের কোচিং বাণিজ্যটি। ছাত্র/ছাত্রীদের সৌজন্য সাক্ষাতে ব্যক্ত করে প্রতি ছাত্র/ছাত্রী থেকে পাঁচশত টাকা হারে প্রায় শতাধিক ছাত্র/ছাত্রী থেকে লক্ষাধিক টাকা ৫টি ব্যাচে মুকুল স্যার আদায় করে। অর্থাৎ সকালে ৩টি ব্যাচ এবং বিকালের ২টি ব্যাচে ২০/২৫ জন ছাত্র/ছাত্রী নিয়ে কোচিং কার্যক্রমটি মুকুল স্যার চালান। কুলুটিয়া বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অদুরেই কোচিং সেন্টারটি দীর্ঘদিন যাবত চালিয়ে আসিতেছি। যাহা নির্ভরযোগ্য সূত্রটি ব্যক্ত করে মরণব্যাধী করোনা ভাইরাসের সমসময়কালীন যাবৎ বিধিবর্হিভূতভাবেক কোচিং বাণিজ্যটি চালাচ্ছে। এলাকার বুদ্ধিজীবি এবং সচেতন মহল ব্যক্ত করে সহকারী শিক্ষক মুকুলের শাস্তি হওয়া দরকার। যেহেতু সে সরকারের বিধি-বিধান অমান্য করেই কোচিং বাণিজ্যটি চালিয়ে যাচ্ছে। (আগামীতে বিস্তারিত পত্রিকার পাতায় চোখ রাখুন)।