সাতক্ষীরা জেলা তালা উপজেলা পাটকেলঘাটা থানাধীন কুমিরা পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক বিকাশ বাবু নিজ বাড়িতে মরণব্যাধী করোনা ভাইরাস পিরিয়ডে বিধিবহিঃর্ভূতভাবে কোচিং বাণিজ্যে ন্যাস্ত।
বিশেষ প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা জেলা তালা উপজেলা পাটকেলঘাটা থানাধীন কুমিরা পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক বিকাশ বাবু নিজ বাড়িতে মরণব্যাধী করোনা ভাইরাস পিরিয়ডে বিধিবহিঃর্ভূতভাবে কোচিং বাণিজ্যে ব্যস্ত। ঘটনার বিবরণে প্রকাশ-দেশের সকলপ্রকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যখন বন্ধ, তখন কোন ছাত্র-ছাত্রীদেরকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বেঞ্চে সরকার বসাতে পারছে না, ঠিক সেই সমসময়ে সহকারী শিক্ষক বিকাশ বাবু নিজ বাড়িতে একাধিক বেঞ্চে শতাধিক ছাত্র/ছাত্রী ৪/৫টি ব্যাচে ১০টি বেঞ্চে ঘন সারিতে সকাল সন্ধ্যা কোচিং বাণিজ্যে লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। এলাকার সচেতন ও বুদ্ধিজীবি মহল গভীর উদ্বেগে ব্যক্ত করে সহকারী শিক্ষক বিকাশ বাবু সরকার প্রদত্ত এমপিও বেতন-ভাতা যথানিয়মে পাওয়া সত্বেও অতিরিক্ত লোভের কারণে কোচিং বাণিজ্যে ন্যস্ত আছে। এলাকাবাসী আরও আক্ষেপ করে জানায় সহকারী শিক্ষক বিকাশ বাবুর শাস্তি হওয়া দরকার। যেহেতু মরণব্যাধী করোনা ভাইরাসের সময় নিজ বাড়িতে ঘন সারিতে ছাত্র/ছাত্রীদেরকে বেঞ্চে বসাইয়া কোচিং বাণিজ্যটি বিধিবহিঃর্ভূতভাবে চালাচ্ছে। ছাত্র/ছাত্রীদের এক সৌজন্য সাক্ষাতে তারা ব্যক্ত করে মাসে পাঁচশত টাকা হারে ৫টি ব্যাচে প্রায় একশত ছাত্র/ছাত্রীদের পড়ায় বিকাশ স্যার। ছাত্র/ছাত্রীরা আরও ব্যক্ত করে বিকাশ স্যারের কাছে না পড়লে তার বিষয়ের খাতায় নাম্বার কম দেয়। বাধ্য হয়ে মাসিক আকারে পাঁচশত টাকার বিনিময়ে প্রাইভেট পড়তে হয়। অত্র পত্রিকার ভ্রাম্যমান প্রতিনিধিদ্বয় সরোজমিনে সহকারী শিক্ষক বিকাশ বাবুর বাড়িতে অবস্থান নিয়ে দেখতে পায় ২য় ব্যাচে প্রায় ২০/২৫ জন ছাত্র/ছাত্রী নিয়ে কোচিং বাণিজ্যে ন্যাস্ত আছে। তাৎক্ষনিকভাবে ক্যামেরাবদ্ধ ছবিতে স্পষ্ট প্রমাণিত হয় কোচিং বাণিজ্যটি ধ্রুবতারার ন্যায় সত্য। (আগামীতে বিস্তারিত পত্রিকার পাতায় চোখ রাখুন)।