নড়াইল জেলার কালিয়া উপজেলাধীন টোনা ইসলামিয়া আলিম মাদরাসার সহকারী সুপার অলিউল্লাহ্ মরণব্যাধি করোনা ভাইরাসের সমসময়ে লকডাউন পিরিয়ডে সরকারের নির্দেশনা অমান্য করে নিজ বাড়িতে কোচিং বাণিজ্যে ব্যস্ত।
ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি: নড়াইল জেলার কালিয়া উপজেলাধীন টোনা ইসলামিয়া আলিম মাদরাসার সহকারী সুপার অলিউল্লাহ্ মরণব্যাধি করোনা ভাইরাসের সমসময়ে লকডাউন পিরিয়ডে সরকারের নির্দেশনা অমান্য করে নিজ বাড়িতে কোচিং বাণিজ্যে ব্যস্ত। ঘটনার বিবরণে প্রকাশ দেশব্যাপী যখন সকল প্রকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরকারী নির্দেশনায় বন্ধ যাহাতে কোন ছাত্র-ছাত্রীদেরকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বসাইতে পারছে না। তখন টোনা ইসলামিয়া আলিম মাদরাসার সহকারী সুপার অলিউল্লাহ্ নিজ বাড়িতে একাধিক ব্যাচে শতাধিক ছাত্র-ছাত্রীদের কিভাবে বসাচ্ছে এবং হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে তাহা এলাকাবাসীর জিজ্ঞাসা? এলাকার সচেতন মহল এবং বুদ্ধিজীবী মহল ব্যক্ত করে সহকারী সুপার মাদাসার এমপিও সরকারী বেতন ভাতা যথার্থ নিয়মে পাচ্ছে। তথাপিও অতিরিক্ত লোভের কারণে সহকারী সুপার নিজের বাড়িতে একাধিক ব্যাচে প্রতি ছাত্র-ছাত্রী থেকে ৫০০ শত টাকা হারে হাজার হাজার টাকা আদায় করছে। অত্র পত্রিকার ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধিদ্বয় সরজমিনে পর্যবেক্ষণে দেখতে পায় সহকারী সুপার অলিউল্লাহ্ নিজ বাড়ির এক রুমে ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে কোচিং বাণিজ্যে ব্যস্ত। তাৎক্ষণিক ক্যামেরাবদ্ধ ছবিতে স্পষ্ট প্রমাণ হলো সে নিজ বাড়িতে সরকারের নির্দেশনা অমান্য করে অর্থাৎ সরকার প্রদত্ত বিধি লঙ্ঘন করে কোচিং বাণিজ্যটি চালিয়ে যাচ্ছে। আরোও একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র ব্যক্ত করে সহকারী সুপার অলিউল্লাহ্ যেভাবে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে ঘন সারিতে বসিয়ে কোচিং বাণিজ্যটি চালাচ্ছে তাহাতে যে কোন মুহূর্তে ছাত্র-ছাত্রী কোন রকম অসুস্থতার সৃষ্টি হতে পারে। সুতরাং এহেন কার্যক্রম থেকে সহকারি সুপার অলিউল্লাহর চাকুরী থেকে অব্যাহতি সহ যে কোন প্রকার শাস্তি হওয়ার দরকার যাহা গুণীজনের ভাষ্য। (আগামীতে বিস্তারিত পত্রিকায় চোখ রাখুন)