যশোহর কেশবপুর ভান্ডারখোলা সম্মেলনি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু সাঈদ সরকারের নির্দেশনা অমান্য করে মরণব্যাধী করোনা ভাইরাসের সমসময়ে স্কুল খুলে কোচিং বাণিজ্যে লক্ষ্যাধিক টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি: যশোহর জেলার কেশবপুর থানাধীন ভান্ডারখোলা সম্মেলনি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু সাঈদ সরকারের নির্দেশনা ভ্রুক্ষেপ করছে না, বরং স্কুলের রুম খুলে শতাধিক ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে ক্লাসরুমের মধ্যে একাধিক ব্যাচ আকারে লক্ষ্যাধিক টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। সরেজমিনে অত্র পত্রিকার ভ্রাম্যমান প্রতিনিধিদ্বয় পর্যবেক্ষণে দেখতে পায় প্রধান শিক্ষক আবু সাঈদ ১০ম শ্রেণীর ২০/২৫ জন ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে ক্লাস রুমের মধ্যে কোচিং কার্যক্রমে ব্যস্ত আছে। এক পর্যায়ে প্রধান শিক্ষকসহ ছাত্র-ছাত্রীদের সৌজন্য সাক্ষাতকারে জানা যায় প্রতি ছাত্র-ছাত্রী থেকে ৫০০(পাঁচশত) টাকা হারে তিনটি ব্যাচে লক্ষ্যাধিক টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। প্রধান শিক্ষক আবু সাঈদকে জিজ্ঞাসা করা হয় এমপিও (সরকারের ভাতা) বেতন পাওয়া শর্তেও কেন সরকারের নির্দেশ অমান্য করে স্কুলের রুমে কোচিং বাণিজ্য চালাচ্ছেন? প্রতি উত্তরে প্রধান শিক্ষক আবু সাঈদ ব্যক্ত করেন অভাবের তাড়নায় আমাকে এহেন কার্যক্রমে ন্যাস্ত হতে হয়েছে। আবারও প্রশ্ন করা হয় যেহেতু সরকারের নির্দেশনা মানছেন না সেহেতু সরকার যদি আপনার এমপিও বেতন-ভাতা বন্ধ করে, তখন কি করবেন। অতপর আরও একটি প্রশ্ন যেহেতু মরণব্যাধী করোনা ভাইরাসের সময় সরকার কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বসাতে পারছে না। সেখানে আপনি প্রধান শিক্ষক কোন ক্ষমতা বলে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে স্কুলের ক্লাসরুমে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে একত্রিত করে মাস্ক পরিহিত ছাড়াই অর্থের বিনিময়ে কোচিং বাণিজ্যে ন্যস্ত আছেন? তথাপিও প্রধান শিক্ষক আবু সাঈদ যথার্থ উত্তর না দিয়ে নীরব ভূমিকা পালন করেন। এলাকার সচেতন মহল অত্যান্ত ঘৃর্ণাভরে ব্যক্ত করেন প্রধান শিক্ষক আবু সাঈদ অত্যান্ত লোভী এবং স্বার্থপর। যাহার ফলে কাউকে সে তোয়াক্কা করে না। আরও একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র ব্যক্ত করে প্রধান শিক্ষক আবু সাঈদের যথাপোযুক্ত শাস্তি পাওয়ার লক্ষে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নজরে আনা বড়ই দরকার।
(আগামীতে বিস্তারিত পত্রিকার পাতায়)
যশোহর কেশবপুর ভান্ডারখোলা সম্মেলনি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু সাঈদ সরকারের নির্দেশনা অমান্য করে মরণব্যাধী করোনা ভাইরাসের সমসময়ে স্কুল খুলে কোচিং বাণিজ্যে লক্ষ্যাধিক টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
ভ্রাম্যমান প্রতিনিধিঃ যশোহর জেলার কেশবপুর থানাধীন ভান্ডারখোলা সম্মেলনি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু সাঈদ সরকারের নির্দেশনা ভ্রুক্ষেপ করছে না, বরং স্কুরের রুম খুলে শতাধিক ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে ক্লাসরুমের মধ্যে একাধিক ব্যাচ আকারে লক্ষ্যাধিক টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। সরেজমিনে অত্র পত্রিকার ভ্রাম্যমান প্রতিনিধিদ্বয় পর্যবেক্ষণে দেখতে পায় প্রধান শিক্ষক আবু সাঈদ ১০ম শ্রেণীর ২০/২৫ জন ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে ক্লাস রুমের মধ্যে কোচিং কার্যক্রমে ব্যস্ত আছে। এক পর্যায়ে প্রধান শিক্ষকসহ ছাত্র-ছাত্রীদের সৌজন্য সাক্ষাতকারে জানা যায় প্রতি ছাত্র-ছাত্রী থেকে ৫০০(পাঁচশত) টাকা হারে তিনটি ব্যাচে লক্ষ্যাধিক টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। প্রধান শিক্ষক আবু সাঈদকে জিজ্ঞাসা করা হয় এমপিও (সরকারের ভাতা) বেতন পাওয়া শর্তেও কেন সরকারের নির্দেশ অমান্য করে স্কুলের রুমে কোচিং বাণিজ্য চালাচ্ছেন? প্রতি উত্তরে প্রধান শিক্ষক আবু সাঈদ ব্যক্ত করেন অভাবের তাড়নায় আমাকে এহেন কার্যক্রমে ন্যাস্ত হতে হয়েছে। আবারও প্রশ্ন করা হয় যেহেতু সরকারের নির্দেশনা মানছেন না সেহেতু সরকার যদি আপনার এমপিও বেতন-ভাতা বন্ধ করে, তখন কি করবেন। অতপর আরও একটি প্রশ্ন যেহেতু মরণব্যাধী করোনা ভাইরাসের সময় সরকার কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বসাতে পারছে না। সেখানে আপনি প্রধান শিক্ষক কোন ক্ষমতা বলে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে স্কুলের ক্লাসরুমে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে একত্রিত করে মাস্ক পরিহিত ছাড়াই অর্থের বিনিময়ে কোচিং বাণিজ্যে ন্যস্ত আছেন? তথাপিও প্রধান শিক্ষক আবু সাঈদ যথার্থ উত্তর না দিয়ে নীরব ভূমিকা পালন করেন। এলাকার সচেতন মহল অত্যান্ত ঘৃর্ণাভরে ব্যক্ত করেন প্রধান শিক্ষক আবু সাঈদ অত্যান্ত লোভী এবং স্বার্থপর। যাহার ফলে কাউকে সে তোয়াক্কা করে না। আরও একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র ব্যক্ত করে প্রধান শিক্ষক আবু সাঈদের যথাপোযুক্ত শাস্তি পাওয়ার লক্ষে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নজরে আনা বড়ই দরকার।
(আগামীতে বিস্তারিত পত্রিকার পাতায়)