আদমদীঘিতে বৃক্ষ রোপনসহ বিভিন্ন প্রকল্পের সরেজমিন তদন্ত
আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি: বগুড়ার আদমদীঘিতে বৃক্ষ রোপন প্রকল্প বাস্তবায়নের নামে বরাদ্দ করা টাকা নয়-ছয় করার অভিযোগের তদন্ত কাজ সম্পন্ন করেছে উর্ধতন কর্তৃপক্ষ। জানা গেছে, বিগত ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে আদমদীঘি সদর ইউনিয়নে স্থানীয় সরকার সহায়তা প্রকল্প (এলজিএসপি)-৩ (বিবিজি) প্রথম কিস্তির খাত থেকে বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহন করা হয়। এর মধ্যে প্রকল্প নং ৯-এ উপজেলা সদরের তালশন স্কুলের উত্তর পাশে বৃক্ষ রোপন প্রকল্প। বৃক্ষ রোপনের এ প্রকল্পে বরাদ্দ করা হয় ৯৫ হাজার টাকা। এ কাজের ঠিকাদার আদমদীঘির মেসার্স জিয়াউল হক পুটু। কাজটি বাস্তবায়ন করেন সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমান। বৃক্ষ রোপনের প্রকল্প নেয়ার প্রায় দুই বছর পরও সেখানে দৃশ্যমান তথা দুই বছর বয়সী কোন গাছ দেখা যাচ্ছে না। সরেজমিনে একটি করে পুরনো খেজুর ও সজনে গাছ এবং কিছু আগাছা ও গোবরের ঘুঁটে ছাড়া দুই বছর বয়সের কোন বৃক্ষের দেখা মেলেনি। এ বিষয়ে উর্ধতন কর্তৃপক্ষ বরাবরে করা অভিযোগের তদন্ত সম্পন্ন করেছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রালয়ের বগুড়ার উপ-পরিচালক মোঃ মামুনুর রশিদ। তিনি সরেজমিন তদন্ত করতে আদমদীঘি এসেছিলেন। ওই তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রথমে উপজেলা সদরের আই,পি,জে পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের উত্তর পাশে বৃক্ষ বিহীন বৃক্ষ রোপন প্রকল্প পরিদর্শন করতে দেখা যায়। এরপর ইউনিয়নের অন্যান্য প্রকল্প সরেজমিন পরিদর্শন করেন।