মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নীতিগত ও সম্মতিসহ সিদ্ধান্তের সূত্রে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ছাড়পত্র থাকা সত্বেও ফরিদপুর চর ভদ্রাসন পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়টি কেন আজও জাতীয় করণের আওতাভূক্ত হলো না তাহা দেশবাসীর জিজ্ঞাসা?
ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য এবং সিদ্ধান্ত আজও দেশবাসী রদবদল হতে দেখেনি। তিনি যাহা বলেন তাহাই করেন। এমন অটল সিদ্ধান্ত দেশবাসী দেখছেন, তিনি ক্ষমতায় আসার পর থেকে। অত্যান্ত দুঃখ ও পরিতাপের বিষয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নীতিগত সিদ্ধান্তের সূত্র বরাতে গত ২১-০৩-২০১৭ইং তারিখে অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব সুলেখা রানী বসু স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে ফরিদপুর জেলার চর ভদ্রাসন পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের নামটি ঘোষণা প্রদান করেন। কিন্তু বিধিবাম আজও উল্লেখ্য চর ভদ্রাসন পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়টি কেন জাতীয় করণের আওতায় প্রকাশিত হলো না তাহা দেশবাসীর জিজ্ঞাসা। একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র সন্দেহতীতভাবে ব্যক্ত করে চর ভদ্রাসন উপজেলায় পূর্ব থেকে একটি বালিকা বিদ্যালয় সরকারি ভাবে থাকার কারণে দ্বিতীয় দফায় আরোও একটি বিদ্যালয় জাতীয় করণ করতে অত্র চরভদ্রাসন উপজেলায় বাধা সৃষ্টি হচ্ছে। যদি তাই হয় তবে বাগেরহাটের মোল্লাহাট উপজেলায় পূর্ব থেকে চরকুলিয়া বহুমুখী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থাকা সত্বেও কেমন করে একই উপজেলায় ওয়াজেদ মেমোরিয়াল মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি জাতীয় করণের আওতায় আনা হলো? ঠিক তদরূপ ফরিদপুর জেলার সদরপুর থানাধীন বিশ্ব জাকের মঞ্জিল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়টি থাকা সত্বেও কাজী জেবুননেছা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়কে জাতীয় করণের আওতাভূক্ত করা হলো? সুতরাং প্রধানমন্ত্রীর সর্বসম্মতি ও নিদের্শানুক্রমে অত্র চর ভদ্রাসন পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের যাবতীয় স্থাবর অস্থাবর সম্পদ/সম্পত্তি রেজিষ্ট্রি দলিল মূলে সরকারের অধীনে হস্তান্তর করা সত্বেও কেন জাতীয় করণে বিঘœ সৃষ্টি হচ্ছে তাহা দেশবাসীর বোধগম্যের বাহিরে। সচেতন দেশবাসী আশাবাদ ব্যক্ত করছে অনতিবিলম্বে ফরিদপুর চর ভদ্রাসন পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়টি জাতীয় করণের আওতায় আসবে এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রদত্ত সকল প্রকার নির্দেশনা ও সম্মতিগুলো অক্ষরে অক্ষরে প্রতিপালিত হবে।
(বিস্তারিত আকারে আগামীতে ——–)