বুড়ী ভৈরব নদ খননের কাজ চলাকালীন অবৈধভাবে বালী উত্তোলন করছে কিছু দুষ্কৃতকারী॥
যশোর ব্যুরো: গত ৬ মার্চ ২০১৯ ইং বুধবার যশোর সদর ১৩ নং কচুয়া ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের সাধারণ মানুষ আইনগত সহযোগিতা চেয়ে হিউম্যান রাইটস্ রিভিউ সোসাইটি সভাপতি/সম্পাদক বরাবর একটি হাতে লিখিত অভিযোগ করে। যার স্মারক নং য, খ,১০১১/১৬৬০৬/৪৮৪/১৯। সভাপতি / সম্পাদক গত ৯ ইং মার্চ শনিবার সকাল ১০ ঘটিকার সময় ৯ সদস্যের একটি টিম ঘটনা স্থলে পর্যবেক্ষন করার জন্য পাঠানো হয়। আবেদন করীদের আবেদন সত্য বলে প্রমাণিত হয়। প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার নিজ অর্থায়নে দেশের পলি ভরাট নদ খনন হচ্ছে। সিডিউল অনুযায়ী কাজ হলেও কিছু লোভী কর্মচারী/কর্মকর্তাদের যোগ সাজগে হচ্ছে অনিয়ম দুর্নীতি। তার মধ্যে ১ নং রয়েছে সাতমাইল টু আফরাঘাট এই নদ খনন। জেলা প্রশাসক ও পানি উন্নয়ন বোর্ড অনুমোদন ছাড়া ৪ ফেব্রুয়ারী ২০১৯ ইং থেকে বালি ব্যবসায়ীগণ থানা পুলিশকে ম্যানেজ করে অবৈধভাবে বালি উত্তোলন করে আসছে। এভাবে চলতে থাকলে নদীর পাড়ের বসবাসরত মানুষ পরবে বড়ো বিপদে। অনুসন্ধানে জানা যায় যশোর সদর উপজেলার ১৩ নং কচুয়া ইউনিয়নের, ১৪ নং নরেন্দ্রপুর ইউনিয়ন ও ১১ নং রামনগর ইউনিয়নের পাশ দিয়ে বয়ে আশা বুড়ি ভৈরব নদ। বর্তমান সরকারের আমলে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোড এই অবহেলিত বুড়ি ভৈরব নদ খননের পর ১৩ নং কচুয়া ইউনিয়নের কুচক্রীমহল অর্থলোভী বালি ব্যবসায়ী কচুয়া খালকুল পাল পাড়ার কচুয়া আওয়ামীলীগ নাম ধারী সরকারি নিতীমালার তোয়াক্কা না করে গায়ের জোড়ে নদি হইতে বালি উত্তোলন করছে। এতে নদীর পাশে বসোবাসরত সাধারণ মানুষের ঘর বাড়ী নদিতে ভেঙ্গে পড়ার আসঙ্খা ১০০%। সূত্রে জানা যায় বালি ব্যবসায়ী হলের কচুয়া খাটকুল পাল পাড়ার ইদ্রিস আলী, পিতা- মৃত মনির উদ্দীন ও নিতাই পাল, পিতা- মৃত হরিপদ পাল, বালি উত্তোলন ও পরিচালনায় রয়েছে রায়মানিকের জাহিদ, পিতা- জালাল ও মোল্যা পাড়ার টিপু, পিতা- গফুর। এই চারজন মিলে ভৈরব নদী থেকে বালি উত্তোলন করছে। অবৈধভাবে কোতয়ালী থানা পুলিশের ভূমিকা গত ৪ মার্চ রাত ৯ ঘটিকার সময় কোতয়ালী মডেল থানার ভার প্রাপ্ত কর্মকর্তা বর্তমান ওসি অপূর্ব হাছানের নিকট মোবাইল ফোনের মাধ্যমে অবৈধভাবে ভৈরব নদীতে বালি উত্তোলনের ব্যাপারে নালিশ করে। ওসি বালি উত্তোলন কারীদের নাম ঠিকানা সোনে আজ ৭ ই মার্চ এই অবৈধ বালি উত্তোল বন্ধ হয় নায়।