কামিনীবাসিয়া ইউনিয়ন কর্মি ও গ্রাহকদের উত্তেজনা “মাদার চাইল্ড ওয়েলফেয়ার লিঃ”এর এম ডি উত্তম ঢালী গ্রেফতার
দাকোপ(খুলনা)প্রতিনিধি: “মাদার চাইল্ড ওয়েলফেয়ার লিঃ”এর এম ডি উত্তম ঢালী প্রতারনা মামলায় জেলা সি,আই,ডি পুলিশের হাতে গ্রেফতার। মামলার নথি ও এলাকাবাসী সুএে জানাযায়, “মাদার চাইল্ড ওয়েলফেয়ার সেভিংস এন্ড ক্রেডিট কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিঃ” এর নামে দাকোপ ঝুড়ে উত্তম ঢালী কিছু মহিলা কর্মি নিয়োগ করে মা ও শিশুর উজ্জল ভবিষৎ এর স্বপ্ন দেখিয়ে ৫বছরের ডিপিএস ও সঞ্চয় এর নামে হাতিয়ে নেয় লক্ষ লক্ষ টাকা। ৫বছর পূর্ন হওয়ার পরও টাকা ফেরত না দিয়ে কর্মিদের সাথে ছলচাতুরী করতে থাকে। এক পর্যায়ে টাকা ফেরত না দিয়ে পালিয়ে যায় এম ডি নামক উত্তম ঢালী। কামিনীবাসিয়া ইউনিয়নের কর্মি অর্চনা মন্ডল ও হেনা রায় বলেন, এি-মোহনী ও লাউডোব গির্জায় দির্ঘদিন কর্মরত থাকায় সরল মনে বিশ্বাস করে ৫বছরের ডিপিএস ও সঞ্চয় এর নামে গ্রাহকদের নিকট হতে টাকা উত্তোলন করে এম ডি উত্তম ঢালীর হাতে তুলে দেই। প্রতারক উত্তম ঢালী অসহায় মহিলাদের কষ্টের টাকা এভাবে আæ¥সাত করবে কখনো বুঝতে পারিনি। প্রতিষ্ঠানের এম ডি উত্তম ঢালী ও প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য কমলা দাশ, বিকাশ দাস, রেমনী দাস, পরিমল বর্মন ও সুচিএা রায়ের নামে প্রায় ২০ লক্ষ টাকার প্রতারনা মামলা করেন মাঠ কর্মি বিজলী মিস্ত্রী ও অর্চনা মন্ডল। দাকোপ থানায় প্রতারনা ও সহায়তায় ৪০৬/৪২০/১১৪ ধারায় পেনাল কোডের মামলা নং ০৫ তাং০৮.১০.১৮ ইং। গত বৃহস্পতি বার বিকাল ৪টায় সি আই ডির এস আই মধুসুজন বর্মন এর নেত্বতে একটি প্রতিনিধি দল মামলার তদন্তে আসেন কামিনীবাসী। এসময় বিনা পানি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে ভুক্তভোগি কয়েক’শ মহিলা সি আই ডির এস আই মধুসুজন বর্মনের নিকট “মাদার চাইল্ড ওয়েলফেয়ার লিঃ” এর প্রতারনার কথা তুলে ধরে বলেন, আমরা ৫বছরের ডিপিএস ও সঞ্চয় জমা দিয়েছি, উক্ত প্রতিষ্ঠান আমাদের কোন লোন দেয়নি এমনকি আমাদের জমা কৃত টাকাও ফেরত দেয়নি।