পুলিশের পোশাকের আড়ালে ডিজিটাল ভাবে চাঁদাবাজির শীর্ষে এস আই শীখর।
রাকিব হোসেন সৌরভ: তিনি যেন প্রতারনা ও জালিয়াতির বরপুএ। সিনেমার গল্পকেও হার মানাবে তার অপকর্ম। ব্যাক্তিজীবন কিংবা চাকরী জীবনে সময় সাপেক্ষ বুঝে বিভিন্ন জালিয়াতি সহ – সব কিছুতেই রয়েছে ডিজিটাল ভাবে দু নম্বরীর ছায়া। ভালো ভদ্র সমাজের মানুষের মুখোষের আড়ালে রয়েছে তার অপকর্মের চিত্র। তার জীবন কাহিনী আন্ডারগ্রাউন্ডের গডফাদারদেরও লজ্জা দেবে। প্রতারনা আর জালীয়াতি করেয় তিনি নিজের ভাগ্য গড়েছেন। তবে নিজেকে পরিচয় দেন একজন সাহসী আইন কর্মী পুলিশ অফিসার হিসাবে । তবে জিবনে তেমন কোন ভাল কাজ করেছেন কিনা জানা নেয় কঠোর ভাবে তদন্তেও মেলেনি কোন ভাল কাজের চিত্র। বর্তমানে রাজধানীর অভিজাত এলাকা দক্ষিণখান থানায় চাকরীরত অবস্থায় আছেন। তবে তার আগের চাকরীজীবন যেন ছেলেবেলার মালাঠুলি খেলার মত স্থায়ী ভাবে ম টেকেনী কোথাও চাকরী। ১২ বছরের চাকরী জীবনে চিনেছেন অনেক থানার মুখ, প্রথমে নারায়নগঞ্জ চাষারা কিছু দিন যেতে না যেতেই পরবর্তীতে গাজীপুর জয়দেবপুর সদর থানায়, পরবর্তীতে উওরা পশ্চিম থানা। এবং বর্তমানে দক্ষিণখান থানায়। তবে দক্ষিণখানে ৩ মাস যেতে না যেতেই দেখা মিলেছে তার চাকরী করার ধরন চিত্র। তবে এটা কেমন চাকরী তা জানলে আতকে উঠবেন অনেকেই তিন মাস যেতে না যেতেই তার সোর্স আছে ৩০ টি যেটি বিভিন্ন যাইগাই মোটা অক্ঙের টাকা দিয়ে পোশা। তার সাথে কাজ করতে ইচ্ছুক হয়ে সাংবাদিকদের এর হাতে আসে তার মুখের তথ্য ও নাইট মুড ক্যামেরায় তার কথোপোকথন। সাধারন মানুষের গাজা এবং বাবা দিয়ে হয়রানি করে নির্দোশ মানুষের কাছ থেকে অর্ধ হাতিয়ে নেয়ার অনেক অভিযোগও আছে তার নামে এবং অধিক কল রেকর্ড ও ভিডিও ফুটেজ এ প্রমানিত হয়েছে। ঠিক এমনই ভাবে আব্দুলাহপুর কোটবাড়ি ময়লারটেক এ একটি সাধারন যুবক কে রাতের অন্ধকারে মেরে টাকা কেড়ে নিতে চাওয়ার মতও ঘটনা দেখা মিলেছে। তার কথা মত তিনি থাকেন রাজ প্রশাদের মত বড় রাজার বাড়িতে। তবে একজন এস আই কেমন করে ১২ বছর চাকরী করে রাজপ্রাসাদের মত বাড়িতে সহ আনুমানিক ৩০ টা সোর্স পোশেন তা ধারনার বাইরে। তবে তিনি তার ফোনের কথা রেকর্ড এ তিনি নিজেই প্রকাশ করেছেন আমি চাই ছোট হোক বড় হোক ফিটিং, তিনি নিজে তার সোর্স দের বলেন গাজা লাগলে আমি দিব বাবা লাগলে আমি দিব বিয়ার লাগলে আমি দিব এমন কি মেয়ে লাগলেও আমি দিব তার সাথে থাকা ব্যাগ এ মিলেছে অনেক গুলো গাজা, ইয়াবা সহ, বিয়ার সহ বড় দান ধরার জন্য অবৈধ অস্ত্র তার কথা আমার ব্যাগ কেও চেক করবে না যা লাগবে আমি দিব । ঠিক এমনই ভাবে তিনি নিজের থানা হিসেবে ব্যাবহার করেন আসীয়ান সীটির ভিতরে। এবং ঠিক এমনিই ভাবে সাধারন যুবক কে ভাশিয়ে মামলা দেয়ার নাম করে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছেন এই সনামধন্য মানুষটি। বিভিন্ন মাদক স্পট থেকেও মোটা অঙ্কের টাকা নেয়ার অভিযোগ আছে তার নামে। তবে তিনি একা নন তার সাথে দেখা মিলেছে তার মত আরেকজন কে তবে তিনি নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ছিভিলে থাকা দাদা নাম ধারী এক যুবক কে, জালিয়াতি আর কৌশলে সেটিং দিয়ে টার্গেটকে হাতিয়ে নিতে পারলেয় কেল্লা ফতে। মধুচন্দ্রীমা শেষ না হতে হতেয় নতুন শিকার খোজেন তিনি এভাবেই চলে তার জীবনজাপন।একাধীক এমন ঘটনায় চাকরীও চেন্জ হয়েছে বিভিন্ন থানায় । কিন্তুু এরপরও অপকর্ম থেমে থাকেনি এবং সে কাহিনী গুলোর চিএ এবং ভিডিও সহ কল রেকর্ড সহ তার সোর্স হারুন এর সাথে সিটিং কিভাবে দিতে হবে এসব কথাবলার চিএ তুলে ধরা হবে আগামী পর্বে।