যৌন লিপ্সা পরিমল বাবু গংদের অবসান কোথায়?
জি.এম খালিদ সাইফুল্লাহ, সেনবাগ প্রতিনিধি: নোয়াখালী সেনবাগ ছাতারপাইয়া উত্তর পশ্চিম পাড়া বদরবাড়ী সংলগ্ন সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনোয়ার মিজানুল হক (৪৫-৪৮) সে উক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যোগদানের বয়স মাত্র ৩ মাস, সে পূর্বে অন্য প্রতিষ্ঠানে একই ধরনের অপকর্ম বারবার করার পরেও সদ্য জয়েন করা উক্ত প্রতিষ্ঠানে তার অপকর্ম অব্যহত রেখেছে। গত ১৯ শে ফেব্রুয়ারী সোমবার তার স্ত্রী ও শিক্ষিত সন্তানেরা থাকার সত্ত্বেও উক্ত প্রতিষ্ঠানের কোমলমতী শিশু ছাত্রীদের পায়জামা খুলে নিন্মঙ্গে সহ বিভিন্ন সুক্ষ জায়গায় হাত দিয়ে অনেক ছাত্রীদের যৌন হয়রারি করার মুর্হতে হাতেনাতে ধরা পড়ে। পরবর্তীতে আশে-পার্শ্বের বাড়ীর ও বিভিন্ন অভিভাবক অভিভাবিকা, জনগণ ঝাড়–-জুতা দিয়ে মারতে উদ্যোগী হয়। পরক্ষনে স্থানীয় কিছুব্যাক্তিবগ উক্ত প্রধান শিক্ষককে অফিস কক্ষে আটক রাখে। পরবর্তীতে ইউপি আওয়ামীলীগ সভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান ১নং ছাতারপাইয়া ইউনিয়ন নূরুল হক মজুমদার উপস্থিত হয়ে মান-সম্মানের চিন্তা করে গণরোষানল থেকে বাঁচাতে স্কুল থেকে লুচ্চা প্রধান শিক্ষককে আর না আসার অঙ্গিকার করে বের করে দেন, এখনো সে স্কুলে অনুপস্থিত । পরক্ষনে বিভিন্ন ফেসবুক, পত্রিকা, মিডিয়ায় অপকর্মের জানাজানি হলে তার অনুভূতি জানার জন্য কল করলে এ বিষয়ে সে সম্পূর্ণ অস্বীকার করে এবং সেনবাগ থানা শিক্ষক সমিতিতে কল করলে তারা এতটুকু আশ্বাস দেয় যে এ বিষয়ে কঠিন ভাবে পদক্ষেপ নিবে। তার স্ত্রী – সন্তান এসব অবৈধ ঘটনা জানার পরে তাকে ধিক্কার দেয়। কিন্তু এর অবসান কোথায়? এসব অবৈধ কর্মকান্ড ধর্মীয়-রাষ্ট্রিয়ভাবে নিষিদ্ধ থাকার পরেও সম্মানের উচ্চ আসন শিক্ষকতা পেশাকে এসব পরিমল বাবু গংদের লালসার শিকার হচ্ছে। পাশাপাশি যৌন হয়রানিতে পড়ছে কোমলমতি শিশুরা। এর কারনে ফ্রি সেক্স, ফেইসবুকের ডিজিটাল সময়ে ছাত্র/ ছাত্রীরা অকাল পক্কতায় পরিপূর্ণ হচ্ছে। এসব পরিমল বাবু গংদের লালসার কারনে অন্য ছাত্র/ছাত্রীরা এসব শিক্ষা গ্রহণ করে অবৈধ প্রেম ভালোবাসা শারিরিক সম্পর্ক পর্যন্ত পৌছাচ্ছে। এই কঠিন ব্যাধি থেকে দেশ-জাতি ও সমাজ চিরস্থায়ী পরিত্রান চায় কিন্তু কবে এর চিরস্থায়ী অবসান হবে!