দৌলতদিয়া ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের আরেকটি বহি: প্রকাশ।

01
স্পেশাল রিপোর্টার : রাজবাড়ী দৌলতদিয়া ইউনিয়নের সু-যোগ্য চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম মন্ডলের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের আরেকটি বহি: প্রকাশ ঘটেছে। চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ মাপের প্রায় এক ডজন অভিযোগ এনে মন্ত্রলয়ের আবেদন করেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান গোলাম রাব্বানী মাহাবুব এর স্ত্রী প্যানেল মেয়র মোছা: আফরোজা রাব্বানী। উক্ত আবেদনের প্রেক্ষিতে স্থানীয় সরকার মন্ত্রনালয়ের উপ-সচিব মো: মাহাবুবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক পত্র আসে রাজবাড়ী জেলা প্রশাসক বরাবর। অনুরোধ করেন আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য। কয়েক মাস গোপনীয় তদন্ত চলে। অত:পর বিষয়টি জানাজানি হয়। বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রকাশ হয়। একটি মহল চাপা উল্লাসে মেতে উঠে এব্যপারে প্রকাশ্যে ও গোপনে তদন্ত হলে ফলাফল শূন্য বলে জানা যায়। অপরাধ তথ্যচিত্রের অনুসন্ধানে আরও জানা জায় স্থানীয় ভাবে বড় একটি চক্র যেনতেন ভাবে চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম মন্ডলকে ফাসিয়ে নিজের স্বার্থসিদ্ধি করতে প্রয়াস চালাচ্ছে। তারা পাচ্ছে না অবৈধ অর্থ হাতিয়ে নিতে। একজন স্থানীয় সরকার প্রধানের বিরুদ্ধে “নৈতিক স্খলন বা ব্যত্যয় ছাড়া ব্যবস্থা নেওয়া যায় না”- এ বিষয় কারও জানা আছে বলে মনে হয় না। তসলিমা নাসরিনের ফাঁসি চাওয়ার মতো অবস্থা অথবা বেড়ালের গলায় ঘন্টা বাঁধার জন্য বেড়ালদের প্রস্তুতির মতো! দৌলতদিয়া ফেরিঘাট যখন রাস্তা সহকারে পানির তোড়ে ভেঙ্গে তছনছ হয়ে যাচ্ছিল এবং কোন ব্যবস্থায় ভাঙ্গন রোধ হচ্ছেল না ঠিক তখনি বিআইডব্লিউটিএ প্রকৌশলী নিজাম উদ্দিন পাঠান এর পৃষ্ঠপোষকতায় চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম মন্ডলের বুদ্ধিমত্তায় জিও ব্যাগ ফেলার কৌশলে বিশাল ভাঙ্গন রোধ হয়। আবার দৌলতদিয়া এলাকায় আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় বেকারদের কাজ দিয়ে ও সাহায্য দিয়ে থাকেন এমন কি নজরুল মন্ডল নিজে আপরাধীদের ধরে দিতেন এছাড়া তপু, সাঈদ, লাল মিয়া সহ অন্যান্যদের দিয়ে পতিতা পল্লী এলাকায় যখন পাহাড়া দল বসিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করেন তখন কেউ বলেননি যে চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম মন্ডল সুযোগ্য।ু যার ফলে চুরি ডাকাতি ছিনতাই একেবারে ব›ধ।এমতাবস্থায় বিগত প্রায় এক যুগের ধারা বহিকতা লক্ষ্য করলে বর্তমান অভিযোগ গুলো সবিই চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের আরেকটি বহি:প্রকাশ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *