অপরাধ, সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত মতলব উত্তর থানা গড়াই আমার মূল উদ্দেশ্য অফিসার ইনর্চাজ মোঃ আলমগীর হোসেন মজুমদার

parvez-matlab
এম. পারভেজ পাটোয়ারী : পুলিশ জনগনের বন্ধু। বিপদে যার কাছে আশ্রয় নেয়া যায় তিনিই বন্ধু। শুধু তাই নয়, পুলিশ সমাজের ভারসাম্য রক্ষা করে। অপরাধ নির্মূলে সচেষ্ট থাকে, থাকে নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্বে। এগুরু দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে চাই দেশপ্রেম। দলমতের ঊর্দ্ধে থেকে নিজ দায়িত্ব পালন করতে পারলেই যেমন সফল হওয়া যায়। তেমনি দক্ষ, সৎ, সাহসী পুলিশ অফিসার দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করবে এটাই কাম্য। জনগণের নিরাপত্তা বিধান ও আইন শৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে যোগ্য, সৎ, সাহসী, পুলিশের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এদেশের পুলিশ বাহিনীতে সৎ, যোগ্য, আদর্শবান পুলিশের সংখ্যা ও কম নয়। অফিসার ইনচার্জ(ওসি) মোঃ আলমগীর হোসেন মজুমদার মতলব উত্তর থানায় যোগদান করারপর এলাকার দাগী আসামী, মাদক ব্যবসায়ী, ছিনতাইকারী, ওয়ারেন্টর আসামীসহ সবই আটক করতে সক্ষম হয়েছে। এছাড়া ও তার নিদের্শে থানার অন্যান্য অফিসাররা ও ন্যায় নিষ্টার সহিত কাজ করে যাচ্ছে। কারণ কথায় আছে বাপকে বেটা ছিপাইকে ঘোড়া। কিছু না হলে ও থোড়া থোড়া। আসলে এই প্রবাদ ব্যাখ্যাটির সাথে এই থানার পুলিশ সদস্যদের মিল আছে বটে। অফিসার ইনচার্জ মোঃ আলমগীর হোসেন মজুমদার এই থানায় যোগদান করারপর থেকেই এলাকার শান্তি ফিরে দিতে সমর্থ হয়েছেন। তাই এই থানায় সবাই মোঃ আলমগীর হোসেন মজুমদারকে এক প্রকার বন্ধুর মতনই দেখতে শুরু করেছে। সব কিছু মিলিয়ে আলমগীর হোসেন মজুমদার সম্পর্কে লিখতে হবে। এক কথায় লিখতে হয় আপোষহীন অন্যায় ও ষড়যন্ত্রকারীর দুষমন। চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর থানার অফিসার ইনচার্জ আলমগীর হোসেন মজুমদার “জাতীয় সাপ্তাহিক “অপরাধ তথ্যচিত্র” পত্রিকার সহকারি বার্তা সম্পাদক এম. পারভেজ পাটোয়ারীর সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। তিনি আরো বলেন জনগণ পুলিশের প্রতি আস্থা রাখুক। আর জনগনকে সেবা দিতে পারাই হচ্ছে আমার শান্তি। কারন পুলিশই জনগনকে বন্ধু বানাতে হবে। আর এটাই আমার চাওয়া পাওয়া। জনগণ যেন পুলিশকে ভুল না বুঝে। জনগণের সাথে পুলিশের সু-সম্পর্ক থাকলেই পুলিশের মান -সম্মান অক্ষুন্ন থাকবে। তিনি আইন-শৃঙখলা রক্ষা, মাদক, সন্ত্রাস মুক্ত মতলব উত্তর থানা গড়তে চালেঞ্জ হিসেবে গ্রহণ করেছেন এবং শতভাগ সফল ও হয়েছেন। যুব সমাজকে মাদক থেকে বাচাঁতে তিনি মাদক নিমূলের বিষয়ে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহন করে আসছে। আসুন দশে মিলে ধরি লাঠি, মাদকমুক্ত সমাজ গড়ে বাংলাদেশটাকে করি খাঁটি । তিনি এই শ্লোগানকে সামনে রেখে মতলব উত্তর থানাকে মাদক মূক্ত রাখার প্রত্যয় নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। গত কয়েক মাসে অভিযান চালিয়ে শতাধিক মাদক বিক্রেতা ও সেবনকারীদেরকে গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে এবং ১০০ জনকে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে সাজা দিয়েছেন। সব মিলিয়ে বলা যায় মতলব উত্তর থানা এখন মাদকমুক্ত। অফিসার ইনচার্জ আলমগীর হোসেন মজুমদারের রয়েছে যেমন দক্ষতা, সাহসিকতা তেমনি রয়েছে সততা। তিনি শুধু মতলব থানা নয় ইতি পূর্বে যেসব থানায় কর্মরত ছিলেন সেখানে ও মাদক ব্যবসায়ীদের বড় শত্রুু ছিলেন। অত্র মতলব উত্তর এলাকার মানুষের আস্থা অর্জন করেছেন অত্যন্ত বিনয়ী, সৎ ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপোষহীন এক পুলিশ অফিসার আলমগীর হোসেন মজুমদার। পুলিশ ও জনগন একজন আরেক জনের বন্ধু এবং একে অপরের সম্পুরক। তাই উভয়েই মিলেই সচেতনতার সাথে সামাজিক ভাবে দায়িত্ব পালন করলে সমাজে অপরাধ নির্মূল সম্ভব। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় সকলে মিলে একাত্বতা ঘোষণা করলে অবশ্যই সমাজে শান্তি ফিরে আসবে। তিনি আরো বলেন, অপরাধী যতই শক্তিশালী হোক পুলিশ সক্রিয় থাকলে একাগ্রতার সাথে নিষ্ঠার সাথে কাজ করলে অপরাধ নির্মূল সম্ভব। এছাড়াও অফিসার ইনচার্জ মোঃ আলমগীর হোসেন মজুমদার মতলবের প্রতিটি ইউনিয়নে অপরাধ দমন সভা করে মাদক সেবনকারী ও মাদক ব্যবসায়ীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় নিয়ে আসছেন। ফলে এলাকায় নানা অপকর্ম থেকে সাধারণ জনগণের স্বস্তি ফিরে এসেছে। অফিসার ইনচার্জ আলমগীর হোসেন মজুমদার এর ব্যাপারে মতলব উত্তর থানায় গভীর ভাবে খোঁজ নিয়ে জানাযায়, তিনি মাদক ব্যবসায়ীদের বড় শত্রু এবং অপরাধীদের পিছনে কৌশল অবলম্বন করে তাকে যেভাবেই হোক না কেন আইনের আওতায় এনেছেন। তিনি এ এলাকার মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে জিহাদ পর্যন্ত ঘোষণা করেছেন। অথচ অনেক পুলিশ অফিসার এর সাথে দাগী আসামীদের দহরম মহরম সম্পর্ক। ফলে সমাজে আইন শৃঙ্খলার চরম অবনতি ঘটে। কিন্তু অফিসার ইনচার্জ আলমগীর হোসেন মজুমদার এর কাছে তার সবই যেন উল্টো। কেননা তিনি তার চাকুরী জীবনের শুরু থেকেই সততা, ন্যায়, নিষ্টার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছে। তার কাছে কোন অপরাধী গুড সম্পর্ক করার সাহস পায়না। আর কোন দিন পাবেওনা এমনটাই আশা করেন তিনি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *