ভোলাহাটে সেরা নেত্রীর বিরুদ্ধে অন্যের স্বামী ছিন্তায়ের অভিযোগ
ভোলাহাট(চাঁপাইনবাবগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা আ’লীগ শাখার সদস্য ভোলাহাট উপজেলার জামবাড়ীয়া ইউনিয়নের হেলাচী গ্রামের আলহাজ্ব নৈমুদ্দিনের মেয়ে সুরাইয়া ডলি ২৪ বছর পূর্বে উপজেলার এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে বিয়ে হয়। সেই পরিবারে দীর্ঘ দিন সংসার জীবনে দু’কন্যা সন্তানের জন্ম হয়। বড় মেয়ের বিয়েও হয়েছে। ছোট মেয়ে পড়া-শুনা করছে। আর এরই মধ্যে স্বামীর ঘর ছেড়ে রাজনীতির অজুহাতে ছুটাছুটি করার সুযোগ নিয়ে একই উপজেলার ছোট জামবাড়ীয়া গ্রামের ইউসুফ আলীর ছেলে ২ সন্তানের জনক একামত আলী নিফুকে নিয়ে বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ফেরা করতে প্রেমের গভীরে গিয়ে আ’লীগ নেক্রী নভেম্বর/১৫ সালে স্বামীকে তালাক দেন। পরে নিফুকে ২২ ফের্রুয়ারা/১৬ বিয়ে করে ফেলেন। ফলে স্বামী অসুস্থ্য হয়ে এখন বিছানায় কাঁতরাচ্ছেন। ডলি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের রাজনীতির হাত ধরে গত উপজেলা নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ভোটে অংশ গ্রহণ করে ফেল করেন। পরে নেতাদের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে থাকে ৫ম শ্রেনী পড়–য়া ডলি। এক পর্যায়ে তিনি ভোলাহাট উপজেলা মহিলা যুবলীগের সভাপতি বনে বসেন। তিনি চালাক চতুর হওয়ায় নিজেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য পদ হাতিয়ে নেন। দলের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসে দলকে অস্ত্র করে নিজেকে সব সময় বেশ ব্যস্থ নেত্রী হিসেবে দাপিয়ে বেড়াতেন। দলের শীর্ষ পদের নেত্রী বনে গিয়ে অকাজে রাজশাহীতে বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস শুরু করেন। রাজশাহীতে বাসা নিয়ে বসবাসের ব্যাপারে এলাকায় নানা গুণঞ্জণ উঠতে থাকে। এরি মধ্যে বাস্তব হলো অন্যের স্বামী ছিন্তাই করে নিজ স্বামীকে তালকা দিয়ে বিয়ে করে বসায় উপজেলার বিভিন্ন স্থানে চলছে ব্যাপক গুণঞ্জণ। তিনি দাম্ভিকতার সাথে নিজেকে রাজনীতি অংগনের সেরাটা ভাবছেন এখনও। এ ব্যাপারে ডলি ও নিফুর সাথে যোগাযোগ করা হলে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন। তবে স্থানীয় নেতাকর্মীরা এ র্দূগন্ধকে ছুঁড়ে ফেলে দলকে দায়মুক্ত রাখতে দাবী জানিয়েছেন।