ভারত ও বাংলাদেশ’র মধ্যে অচিরেই ট্রানজিট চালু হবে –বেনাপোলে আন্তর্জাাতিক কাস্টম দিবসে অর্থ প্রতিমিন্ত্রী এম এ মান্নান
বেনাপোল অফিস : ভারত ও বাংলাদেশ উভয়ই চায় ট্রানজিট চালু হোক। এটি পূর্বের যে কোন সময়ের তুলনায় অনেকদুর এগিযেছে। বাংলাদেশ ও ভারত’র উচ্চ পর্যায়ে ট্রানজিট নিয়ে আলোচনা করেছে। অচেরেই ট্রানজিট চালু হবে। সরকার চার দেশের মধ্যে ফ্রী মুভমেন্ট ভিইকেল ( বিবিআইএন ) স্বাক্ষর করেছে অচিরেই তা বাস্তবায়ন করেছে। তিনি আজ মংগলবার সকালে আন্তর্জাতিক কাস্টম দিবস উপলক্ষে বেনাপোল কাস্টমস অডিটরিয়ামে কাস্টমস,বন্দর, বিজিবি , পুলিশ,আমদানি রফতানিকারক ও বন্দর ব্যবহারকারী সহ এক সুধী সমাবেশে এ কথা বলেন।
সমাবেশের প্রতিবাদ্য বিষয় ছিল, ডিজিটাল কাস্টমস ক্রমবর্ধমান অংশ গ্রহন। যশোরের কাস্টম কমিশনার জামাল হোসেন’র সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, বেনাপোল কাস্টমস কমিশনার এ এফএম আব্দুল্লাহ খান। ব্ক্তব্য রাখেন, বিজিবির ২৬ বিজিবির কমান্ডিং অফিসার কর্ণেল জাহাংগীর হোসেন, বেনাপোল পৌর সভার মেয়র আশরাফুল আলম লিটন, কাস্টমস এর অতিরিক্ত কমিশনার ফিরোজ আহমেদ,পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মীর শাফিন, যশোর জেলার এডিসি রেভিনিউ আসাদুল হক, সিএন্ড এফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের সভ্পাতি মফিজুর রহমান সজন, আলহাজ্ব নুরুজ্জামান ও এমদাদুল হক লতা।
এর আগে সকালে অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান এমপির নেতৃত্বে আন্তর্জাতিক কাষ্টম দিবস ২০১৬ উপলক্ষে র্যালী অনুষ্ঠিত হযেছে। র্যালীটি বেনাপোল কাস্টমস হাউস থেকে চেকপোস্ট পর্যন্ত গিয়ে আবার ফিরে আসে। কাস্টমস চেকপোস্টে ভারত গমনাগমনকারী পাসপোর্ট যাত্রীদের ফুল দিয়ে বরন করে নেয় কাস্টমস কর্মকর্তারা।
কাস্টমস হাউস থেকে চেকপোস্ট পর্যন্ত নানা রং এর ব্যানার, ফেস্টুনও আর প্লেকার্ড দিয়ে বর্নিল সাজে সাজানো হয়। কাস্টমস,প্রশাসন, বন্দর ব্যবহারকারী সংগঠন , ব্যবসায়ী সহ বিভিণœ শ্রেণী পেশার মানুষ অংশ গ্রহন করে র্যালীতে।