বটিয়াঘাটা ইউ,এন,ও অফিস দালাল দ্বারা পরিচালিত
শাহিন : বটিয়াঘাটা ইউএনও অফিস বর্তমান সময় দালাল দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। উপজেলা আ’লীগের সভাপতি চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল খানের গুরুপের সাথে ইউ,এন,ও মুঃ বিল্লাল হোসেনের বিবাদ চলমান থাকায় কতিপয় সু-চতুর দালাল সর্ব সময় ইউ,এন,ওর চার পাশে ঘুর-ঘুর করে। সম্প্রতি কালে ই্উএনও নিজের পিট বাচাতে এমনকি উপজেলা চেয়ারম্যান ও তার লোকদের ঘায়েল করার জন্য এসব দালালদের প্রো”্ছারায় দিয়েছে। এমনকি দালালদের প্রেস্কৃপশনে ইউএনও তার দাপ্তারিক কাজ চালাচ্ছে। তাছাড়া মোবাইল কোর্ট দালালদের পরামর্শ অনুযায়ী পরিচালিত হচ্ছে,যে কারনে সাধারন মানুষ মোবাইল কোর্ট আত্মংকে দিন কাটাচ্ছে। দালালদের ইশারায় সাধারন ব্যবসাই ও কর্মজীবি মানুষের ঘাড়ে চাপিয়ে দিচ্ছে মোবাইল কোর্টের নামে জরিপানার কঠোর খড়গো, যা পরিশোধ করতে মানুষের নাভিশ্বাস উঠছে। রাস্তা দিয়ে ইউএনওর গাড়ি যেতে দেখলে দু-পাশের দোকান মালিকরা এমনকি পথ চারিরাও আত্মংকে নিরাপদ স্থানে চলে যায়। এসব দালালদের মধ্যে টপ ল্যাবেলে আছে-প্রতাপ, হাফিজ, রবিন ঢালী, নেশাকর, রবিন বৈরাগী, বাদশা, বদলী চাকুরে ফেরদৌস ও অবসর প্রাপ্ত কর্মচারি রমেশ ঘোষ প্রমুখ। দালালরা ইউএনওর সরলতার সুযোগ নিয়ে নিজেদের সুবিধা মত শত্রু দমন করে চলেছে। অথচ ইউএনও মাঝে পড়ে নিন্দার ভাগি হচ্ছে। দালালরা আবার মোবাইল কোর্টের ভয় দেখিয়ে সাধারন ব্যবসাই দের নিকট থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। কতিপয় দালালদের কারনে অন্য দপ্তরের কর্মচারী ও কর্মকর্তারা বড়ই প্রেসানে আছে। ইউ ্এনও উপজেলা চেয়ারম্যান আশরাফুল গুরুপকে জব্দ করার জন্য এসব দালালদের খায়ের যন্ত করে যাচ্ছে এমনকি এদের নিয়ে বাসায় ভুড়ি ভোজও দিতে ভুল করছে না।এই দালাল গুলো বর্তমান সময় ইউএনওর খুব কাছের মানুষ হওয়ায় তাদের চলাফেরায় হেভীওয়েট পরিলক্ষিত হয়। এলাকার সাধারন মানুষ এ অবস্তার পরিত্্রানের জন্য সরকার বাহাদুরের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।