স্কুলছাত্রী অপহরণের দু’দিন পর উদ্ধার

মোঃ মুক্তার: চাঁদপুরে নবম শ্রেণির ছাত্রী খাদিজা আক্তার ইতি (১৪) অপহরণের দু’দিনপর চাঁদপুর নৌ-পুলিশ লঞ্চঘাটে অপহরণকারী মোঃ রাসেল মিজিকে আটক অপতৃতাকে উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার রাত ১টায় চাঁদপুর নৌ-পুলিশ এ.এস.আই ফারুক গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাদেরকে আটক করে নৌ-পুলিশ চাঁদপুর মডেল থানায় খবর দিলে এস.আই জাকির হোসেন তাদেরকে মডেল থানায় নিয়ে আসে মঙ্গলবার অপহৃত খাদিজা আক্তার ইতির অভিভাবককে বুঝিয়ে তাকে অভিভাবকের কাছে দিয়ে দেয় মডেল থানা পুলিশ অপহরণকারী যুবক রাসেল মিজীকে ভ্রম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এক বছরের সাজা দেওয়ার কথা বলে এস.আই জাকির হোসেন খুপন সমাজতার মাধ্যমে অপহরণকারী শাস্তির নামে ছেড়ে দিয়েছে বলে খাদিজা আক্তার ইতির ভাই আব্দুল মালেক জানান জানাযায় চাঁদপুর সহরের মঙ্গবন্ধু সড়কের ধর্যিঘাট এলাকায় রাজমিস্ত্রি সফিক মোল্লা মেয়ে পির মোহসিন উচ্ছ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী খাদিজা আক্তার ইতি গত রোববার স্কুল যাওয়ার পথে অপহৃত হয়। তার অভিভাবক বিভিন্নস্তানে খোজাখুজির পর নৌ-ঘটনাটি অবহৃত করেন। নৌ-পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানাতে পেরে অপহরণকারী ওয়ারলেচ বাজার মিজি বাড়ীর মিজান মিজির ছেলে মোঃ রাসেল মিজিকে ও তার ভঙ্গিপতি টেইলার মাষ্টার নুরুল ইসলামসহ ঢাকা থেকে লঞ্চ যোগে চাঁদপুর আসছে। নৌ-পুলিশ নৌ-টার্মিনালে চেক পোষ্টের মাধ্যমে অভিযান করে খাদিজা আক্তার ইতি (১৪) ও অপহরণকারী মোঃ রাসেল মিজিকে তার ভঙ্গি পতি টেইলার মাষ্টা নুরুল ইসলামকে সহ তিন জনকে আটক করে। নৌ-পুলিশ পারিতে নিয়ে আসে। সেখান থেকে অপকারীরা অভিভাবকরা চেষ্টা চালায় ছাড়িয়ে নেওয়ার জন্য। নৌ-পুলিশ তাদের চাঁদপুর মডেল থানায় পাঠিয়ে দেওয়ার পর সেখানে স্থানীয় কাউলসিলের হাবিবুরি রহমান দর্জি সহ একটি দালপার চক্র চেষ্টা চালায়। অহরণকারী রাসেলকে রাতেয় ছাড়িয়েনিতে ব্যর্থ হয়ে সোমবার রাতে চলে যায়। খাদিজা আক্তার ইতির ভাই আব্দুল মালেক জানান মঙ্গলবার সকালে খাদিজা আক্তার ইতির পিতা সফিক মোল্লাকে স্থানীয় কাউনচিলের হাবিবুর রহমান দর্জি সহ দালাল চক্র বিভিন্নভাবে ভয়ভিতি দেখিয়ে তার মেয়েকে তার সাথে দিয়ে বাড়ীতে পাঠিয়ে দেয়। পরে এস.আই জাকির সাথে সমাজতার মাধ্যমে রাসেলকে ভ্রমমান আদালতে সাস্তি দেওয়ার তাকে ছেড়ে দেয়। মডেল থানার এস.আই জাকির বলেন ছেড়ে দেওয়ার বিষয়টি ওসি সাহেবের সাথে যোগাযোগ করলে জানাতে পারবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *