খুলনাতে পুলিশ কতৃক সাংবাদিকের মোটর সাইকেল গায়েব করার পাঁয়তারা করছে। খুলনা পুলিশ সুপারের অবহেলা ও গাফিলতির কারণে সংখ্যালগু পরিবারের সন্তান এক নিরীহ সাংবাদিক দিশাহারা
মোঃ নজরুল ইসলাম (খুলনা ব্যুরো চীফ): খুলনা জেলা পুলিশ সুপারের অধিন্যাস্থ মাগুরা ঘোনা পুলিশ ফাড়ীর ইনচার্জ হালিম সাহেব গত ১১-০৯-১৫ ইং তারিখ সন্ধায় একদল সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজদের কবল থেকে সাংবাদিক বৃন্দাবন মলিকের ডিসকভার ১২৫ সিসি মোটর সাইকেল খুলনা -হ-১১-৩৩৭৯ নং গাড়ীটি উদ্ধার করে নিজের হেফাজতে ফাড়ীতে নিয়ে কাগজপত্র ছাড়াই এবং মামলা বিহিন অবস্থায় গাড়িটি গায়েব করার মনমানসিকতায় জমা রাখে, যাহা সুধিজনের ধারনা। দীর্ঘদিন যাবত সাংবাদিক বৃন্দাবন মল্লিক ফাড়ী ইনচার্জ হালিম সাহেবের নিকট গাড়ীটি পাওয়ার জন্য ধরর্ণা দিয়েও কোন সুরাহা করতে পারে নাই যাহতে প্রতিয়মান হয় যে, মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে হয়তোবা গাড়ীটি নিতে হবে। তবে সাংবাদিক সংখ্যালঘু পরিবারের সন্তান হওয়ায় কোন প্রকারের জবরদস্থিও করে নাই বা কোন আকারে মামলা করার প্রস্ততিও নেয় নাই। তা ছাড়া সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজী পক্ষটি একটি নিউজের অজুহাতে সাংবাদিক কে কোণঠাসা করে নানান অত্যাচারে পুলিশ ফাড়ীর ইনচার্জকেও হাত করে জর্জরীত করে রেখেছে মর্মে শোনা যাচ্ছে। ইতি মধ্যে সাংবাদিক বৃন্দাবন মল্লিক খুলনা পুলিশ সুপার মিঃ হাবিবুর রহমান সাহেবের সাথে দেখা করার চেষ্ঠা করেও ব্যার্থ হয়। অবশেষে এ আই জি (ক্রাইম ওয়েষ্ট) পুলিশ হেড কোয়ার্টার, ঢাকা এর সরণাপন্য হয়ে একটি আবেদন দাখিল করে। যাহাতে এ আই জি (ক্রাইম ওয়েষ্ট) পুলিশ হেড কোয়ার্টার, খুলনা পুলিশ সুপারকে প্রয়োজনীও ব্যবস্থার জন্য নির্দেশ দেন। এলাকাবাসী সহ বৃদ্ধিজিবী মহল গভীর উদ্বেগে প্রকাশ করে বৃন্দাবন মল্লিক সংখ্যালঘু পরিবারের সন্তান এক নিরীহ সাংবাদিক সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজদের নামে নিতান্তই ভয়ে কোন মামলা করে নাই সত্য, কিন্তুু পুলিশ প্রশাসন মোটর সাইকেলটি সন্ত্রাসীদের কবল থেকে উদ্ধার করার পরও কোন মামলা নাইবা করুক কিন্তুু মোটর সাইকেলটি সংস্লিষ্ঠ সাংবাদিকের কাগজপত্র প্রদর্শণে ফেরত দিতে পুলিশের কি বা ক্ষতি হইতো এই প্রশ্ন এখন জনমনে।
(সচিত্র প্রতিবেদনে তদন্ত সাপেক্ষে আগামীতে পত্রিকার পাতায়)