কুমিল্লা বোর্ডের সেরা দশে ও জেলার শীর্ষে হাসান আলী ॥ জেলার শীর্ষ তিনে মাতৃপীঠ ও আল আমিন একাডেমী
মোঃ জাবেদ হোসেন: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় এবছর জেলা সদরের ৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সেরা স্থান দখল করেছে। প্রথম স্থানে রয়েছে হাসান আলী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ২শ’ ৩৩জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১শ’ ৪১জন, পাশের হার শকতার ৯৯.৫৭%। দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে মাতৃপীঠ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ২শ’ ৬১জন, এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১শ’ ২জন, পাশের হার ৯৯.৬২%। তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে আল-আমিন একামডেমী স্কুল এন্ড কলেজ। এই প্রতিষ্ঠানের ৩টি শাখা থেকে ৪শ’ ৬৩জন পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১শ’ ৪৮জন, পাশের হার ৯৬.১১%।হাজীগঞ্জ : উপজেলাগুলোতে সেরা ৩ এর মধ্যে হাজীগঞ্জ উপজেলায় প্রথম স্থানে রয়েছে হাজীগঞ্জ পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১শ’ ৭৫জন, এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৩জন, পাশের হার ১০০%। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে হাজীগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়। পরীক্ষায় অংশ নেয় ২শ’ ২৬জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭১জন, পাশের হার ৯৯.৫৬%। তৃতীয় স্থানে রয়েছে আল-কাউসার স্কুল। এই প্রতিষ্ঠান থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৫৩জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৬জন, পাশের হার ১০০%।
শাহরাস্তি : শাহরাস্তি উপজেলায় প্রথম স্থানে রয়েছে সূচিপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়। এ প্রতিষ্ঠান থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১শ’ ৮৫জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৯জন। পাশের হার ৯৯.৪৬%। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ফরিদ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়। পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করে ৫২জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৯জন, পাশের হার ৯৮.০৮%। তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে রাগৈ উচ্চ বিদ্যালয়। পরীক্ষায় অংশ নেয় ১শ’ ৩৩জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৯জন, পাশের হার ৯৯.২৫%।মতলব (দ.) : মতলব দক্ষিণ উপজেলায় প্রথম স্থানে রয়েছে মতলবগঞ্জ জেবি উচ্চ বিদ্যালয়। এ প্রতিষ্ঠান থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১শ’ ৪৭জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৩জন, পাশের হার ৯৩.৮৮%। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়, এ প্রতিষ্ঠান থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১৭জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২জন, পাশের হার ৮৮.২৪%। তৃতীয় স্থানে রয়েছে মতলব পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। এ প্রতিষ্ঠান থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১শ’ ৮১জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১জন, পাশের হার ৮৮.৯৫%।মতলব (উ.) : মতলব উত্তর উপজেলায় প্রথম স্থানে রয়েছে দি কার্টার একাডেমী। এ প্রতিষ্ঠান থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ২১জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫জন, পাশের হার ১০০%। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সুজাতপুর নেছারিয়া উচ্চ বিদ্যালয়। পরীক্ষায় অংশ নেয় ৭৬জন। পাশের হার ৯৬.০৫%। তৃতীয় স্থানে রয়েছে দশানি মোহনপুর উচ্চ বিদ্যালয়। পরীক্ষায় অংশ নেয় ৯১জন, পাশের হার ৯৬.৭০%।ফরিদগঞ্জ : ফরিদগঞ্জ উপজেলায় প্রথম স্থানে রয়েছে আদর্শ একাডেমী। এ প্রতিষ্ঠান থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৫২জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫জন। পাশের হার ৯২.৩১%। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ফরিদগঞ্জ এ.আর.পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়। পরীক্ষায় অংশ নেয় ১শ’ ৮৫জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪জন। পাশের হার ৮৯.৭৩%। তৃতীয় স্থানে রয়েছে গাজীপুর মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়, পরীক্ষায় অংশ নেয় ৭২জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১জন, পাশের হার ৯০.২৮%।কচুয়া : কচুয়া উপজেলায় প্রথম স্থান অর্জন করেছে কচুয়া সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়। এই প্রতিষ্ঠান থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১শ’ ৫২জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬জন। পাশের ৯৬.০৫%। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে আশেক আলী খান উচ্চ বিদ্যালয়। পরীক্ষায় অংশ নেয় ১শ’ ৬৩জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২জন, পাশের হার ৯২.০২%। তৃতীয় স্থানে রয়েছে সাচার উচ্চ বিদ্যালয়। পরীক্ষায় অংশ নেয় ১শ’ ৯৫জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪জন। পাশের হার ৮১.০৩%।হাইমচর : হাইমচর উপজেলায় প্রথম স্থানে রয়েছে হাইমচর সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়। পরীক্ষায় অংশ নেয় ৪৯জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬জন। পাশের হার ৮৫.৭১%। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে নীলকমল ওসমানিয়া উচ্চ বিদ্যালয়। এই প্রতিষ্ঠান থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৮৬জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২জন, পাশের হার ৮৩.৭২%। তৃতীয় স্থানে রয়েছে গন্ডামারা উচ্চ বিদ্যালয়। পরীক্ষায় অংশ নেয় ৭৬জন, পাশের হার ৮৬.৮৪%।