শার্শার বাগআঁচড়ায় বোমা হামলার শিকার জিয়ার চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস

Benapole--photo--18-04-15বেনাপোল প্রতিনিধি : শার্শার বাগআঁচড়ায় বোমা হামলার শিকার জিয়া চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছে। তথ্য দাতা বলছে ধাবক গ্রুপ বোমা হামলা চালিয়ে আমাকে সহ আসাদুজ্জামান হাইকে হত্যা চেষ্টা চালিয়েছে।
এদিকে, নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধির জন্য আওয়ামীলীগ নেতা চেয়ারম্যান বকুল ও হাসান ফিরোজ আহমেদ টিঙ্কুকে জড়িয়ে মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টায় নেমেছে বলে অভিযোগ উঠেছে একটি মহলের বিরুদ্ধে।
সংশ্লি¬ষ্ট সুত্র মতে জানা যায়, গত ১৩এপ্রিল শার্শার বাগআঁচড়া বাজারে বোমা হামালা চালানো হয়। সেখানে গুরুতর জখম হয় যুবলীগ নেতা আসাদুজ্জামান হাই ও আওয়ামীলীগ কর্মী জিয়া। জিয়া সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ও আসাদুজ্জামান হাই উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
একাধিক সুত্র জানায়, ঐদিন বিকেলে যুবলীগ নেতা আসাদুজ্জামান হাই নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বসে ছিলেন। এ সময় বাগআঁচড়ার নব্য সন্ত্রাসী বাহিনীর প্রধান শফিক ধাবকসহ কয়েক জন তার কাছে আসে এবং বাগআঁচড়ার সাধারন হাট নিয়ে আলোচনা শুরু করে। সাধারন হাটের ইজারা নিজ বাহিনীর সদস্যদের দিয়ে আদায় করবে বলে প্রস্তাব দেয় শফিক ধাবক। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে হাটের ইজারাদার যুবলীগ নেতা আসাদুজ্জামান হাই। সেখানে দু’জনের হাতাহাতি হয় বলে সুত্রটি জানায়। কিছুক্ষন পরে নব্য সন্ত্রাসী বাহিনী প্রধান শফিক ধাবকসহ তার সাথে আসা ব্যক্তিরা এলাকা ত্যাগ করে।
প্রায় ঘন্টা খানেক পরে বাহিনী প্রধান শফিক ধাবকসহ কুখ্যাত বোমাবাজ নজরুল, মনি ধাবকসহ ২০/২৫জনের একদল সন্ত্রাসী বোমার বিস্ফোরন ঘটাতে ঘটাতে আবারো ফিরে আসে। এ সময় আসাদুজ্জামান হাই তার কর্মীদের নিয়ে গাজী মেডিকেল ফার্মেসী’র সামনে দিয়ে স্কুল মার্কেটের দিকে আসছিল। সেখানে শফিক বাহিনীর সদস্যদের সাথে তর্কবিতর্ক শুরু হয়। এক পর্যায়ে বোমাবাজ নজরুল বোমার বিস্ফোরন ঘটাতে গিয়ে পড়ে যায়। এ ঘটনায় আসাদুজ্জামান হাইসহ তার সাথে থাকা আওয়ামীলীগ কর্মী জিয়া গুরুতর আহত হয়।
এদিকে ঘটনাটি ভিন্ন খাতে নেয়ার জন্য একটি মহল ষড়যন্ত্র করে চলেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
এ ব্যাপারে সঠিক তথ্য উদঘাটনের জন্য গত ১৬এপ্রিল সাতক্ষিরা সদর হাসপাতালে চিকিৎসারত জিয়ার কাছে গেলে তিনি জানান, আগে কি হয়েছে তা জানিনা। তবে বোমা হামলা চালায় ধাবক গ্র“পের সন্ত্রাসীরা।
সে আরো জানায়, আমিসহ ১০/১২জন ব্যক্তি আসাদুজ্জামান হাইয়ের সাথে স্কুল মার্কেটের দিকে যাচ্ছিলাম। এ সময় অপর দিক থেকে আসা ধাবক গ্রুপের লোকজন এসেই দু’একটি কথা বলেই বোমা হামলা শুরু করে। এর পরে কি হয়েছে আমি বলতে পারিনা।
এ ব্যাপারে শার্শা থানা পুলিশের ওসি ইনামুল হকের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে নিয়ন্ত্রনে নিয়ে আসি। তবে কারা ঘটনাটি ঘটিয়েছে তা এ মহুর্তে বলতে পারছি না। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে।
মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি আরো বলেন, বোমা হামলার শিকার আসাদুজ্জামান হাই গুরুতর অসুস্থ রয়েছে। তার অভিযোগ হাতে পেলেই মামলা নেয়া হবে।
শার্শার বাগআঁচড়ায় বোমা হামলার শিকার জিয়ার চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস
চেয়ারম্যান বকুলকে জড়িয়ে মামলা করার পায়তারা করছে একটি মহল

বেনাপোল প্রতিনিধি : শার্শার বাগআঁচড়ায় বোমা হামলার শিকার জিয়া চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছে। তথ্য দাতা বলছে ধাবক গ্রুপ বোমা হামলা চালিয়ে আমাকে সহ আসাদুজ্জামান হাইকে হত্যা চেষ্টা চালিয়েছে।
এদিকে, নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধির জন্য আওয়ামীলীগ নেতা চেয়ারম্যান বকুল ও হাসান ফিরোজ আহমেদ টিঙ্কুকে জড়িয়ে মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টায় নেমেছে বলে অভিযোগ উঠেছে একটি মহলের বিরুদ্ধে।
সংশ্লি¬ষ্ট সুত্র মতে জানা যায়, গত ১৩এপ্রিল শার্শার বাগআঁচড়া বাজারে বোমা হামালা চালানো হয়। সেখানে গুরুতর জখম হয় যুবলীগ নেতা আসাদুজ্জামান হাই ও আওয়ামীলীগ কর্মী জিয়া। জিয়া সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ও আসাদুজ্জামান হাই উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
একাধিক সুত্র জানায়, ঐদিন বিকেলে যুবলীগ নেতা আসাদুজ্জামান হাই নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বসে ছিলেন। এ সময় বাগআঁচড়ার নব্য সন্ত্রাসী বাহিনীর প্রধান শফিক ধাবকসহ কয়েক জন তার কাছে আসে এবং বাগআঁচড়ার সাধারন হাট নিয়ে আলোচনা শুরু করে। সাধারন হাটের ইজারা নিজ বাহিনীর সদস্যদের দিয়ে আদায় করবে বলে প্রস্তাব দেয় শফিক ধাবক। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে হাটের ইজারাদার যুবলীগ নেতা আসাদুজ্জামান হাই। সেখানে দু’জনের হাতাহাতি হয় বলে সুত্রটি জানায়। কিছুক্ষন পরে নব্য সন্ত্রাসী বাহিনী প্রধান শফিক ধাবকসহ তার সাথে আসা ব্যক্তিরা এলাকা ত্যাগ করে।
প্রায় ঘন্টা খানেক পরে বাহিনী প্রধান শফিক ধাবকসহ কুখ্যাত বোমাবাজ নজরুল, মনি ধাবকসহ ২০/২৫জনের একদল সন্ত্রাসী বোমার বিস্ফোরন ঘটাতে ঘটাতে আবারো ফিরে আসে। এ সময় আসাদুজ্জামান হাই তার কর্মীদের নিয়ে গাজী মেডিকেল ফার্মেসী’র সামনে দিয়ে স্কুল মার্কেটের দিকে আসছিল। সেখানে শফিক বাহিনীর সদস্যদের সাথে তর্কবিতর্ক শুরু হয়। এক পর্যায়ে বোমাবাজ নজরুল বোমার বিস্ফোরন ঘটাতে গিয়ে পড়ে যায়। এ ঘটনায় আসাদুজ্জামান হাইসহ তার সাথে থাকা আওয়ামীলীগ কর্মী জিয়া গুরুতর আহত হয়।
এদিকে ঘটনাটি ভিন্ন খাতে নেয়ার জন্য একটি মহল ষড়যন্ত্র করে চলেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
এ ব্যাপারে সঠিক তথ্য উদঘাটনের জন্য গত ১৬এপ্রিল সাতক্ষিরা সদর হাসপাতালে চিকিৎসারত জিয়ার কাছে গেলে তিনি জানান, আগে কি হয়েছে তা জানিনা। তবে বোমা হামলা চালায় ধাবক গ্র“পের সন্ত্রাসীরা।
সে আরো জানায়, আমিসহ ১০/১২জন ব্যক্তি আসাদুজ্জামান হাইয়ের সাথে স্কুল মার্কেটের দিকে যাচ্ছিলাম। এ সময় অপর দিক থেকে আসা ধাবক গ্রুপের লোকজন এসেই দু’একটি কথা বলেই বোমা হামলা শুরু করে। এর পরে কি হয়েছে আমি বলতে পারিনা।
এ ব্যাপারে শার্শা থানা পুলিশের ওসি ইনামুল হকের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে নিয়ন্ত্রনে নিয়ে আসি। তবে কারা ঘটনাটি ঘটিয়েছে তা এ মহুর্তে বলতে পারছি না। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে।
মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি আরো বলেন, বোমা হামলার শিকার আসাদুজ্জামান হাই গুরুতর অসুস্থ রয়েছে। তার অভিযোগ হাতে পেলেই মামলা নেয়া হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *